আমিনের অর্থ

By hamidul islam fbfd

আমারা যে জামাতে সালাত আদাই করার সময় সুরা ফাতিহার শেষে আমিন বলি ! এই আমিনের অর্থা নাজেনে বলি ! আলেমদেরকে আমিনের অর্থ জিজ্ঞাসা করলে তারা বলে আমিন অর্থ ‘ কবুল করো ‘ এটা ডাহা মিথ্যা কথা ‘ আমিন শব্দোটা আরবি না !

কুরআনে থেকে যে আমিন পাওয়া যায় তার অর্থ( বিশ্বস্ত) 7/68::26/107’125’143’162’178::27/39::28/26::44/18 আয়াত দেখলে পাওয়া যাবে ইনসা আল্লাহ ৷ ‘ নবী মুহাঃ সাঃ কে বাল্য কালে মক্কার লোকেরা (আল আমিন) বলে ডাকতো , যার অর্থ বিশ্বাসি ৷ ‘ তারপরে হাদিসেও প্রমান করছে আমিন অর্থ (বিশ্বস্ত) ,, , মুসলিম হাদিস৬১৪৬-(৫৩/২৪১৯) আবূ বাকর ইবনু আবূ শাইবাহ, যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ….. আনাস (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সকল উম্মাতের একজন আমীন (বিশ্বস্ত) থাকে। আর হে উম্মাত! আমাদের আমীন হলেন আবূ উবাইদাহ ইবনু জাররাহ্ (রাযিঃ)। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৬০৩৪, ইসলামিক সেন্টার ৬০৭১)

**কেউ পারলে প্রমাণ করুন যে (আমিন ) অর্থ কবুল করো ‘ কুরআন ও থেকে হাদিস৷

খ্রীষ্টানরা পার্থনা শেষে আমীন বলে !

ঈহুদীরা পার্থনা শেষে আমিন বলে !
আমরা যে আমিন শব্দোটা বলি এটা কুরআনের ভাষানা বা আরবি ও না৷

[‘ইবরাহীম প্রার্থনা শেষে বললেন,] ‘আমার রব! আমাকে সালাতী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য হতেও। আমাদের রব! আমার প্রার্থনা কবুল করুন (১৪:৪০); সূরা-১৪, ইবরাহীম, আয়াত-৪০। মুসলিমরা ইবরাহীমের মত প্রার্থনা শেষে ‘রাব্বানা! ওয়াতাকাব্বাল দু-য়ায়ি’
বলেছেন ! আমাদের কে ও দোয়া শেষে (১৪/৪০) আয়াত বলতে হবে ৷ আমিন বর্যন করুন ৷

.

Comments:-
কুরআনে আমীন শব্দটি অনেক জায়গায় আছে।
27/39 আমীন= , বিশ্বস্ত।
26/107,125,143,162,178 আমীন= বিশ্বস্ত।
28/26 আমীন= বিশ্বস্ত।
44/18 আমীন= বিশ্বস্ত।
এখন রাসুল সুরা ফাতিহার শেষে বিশ্বস্ত অর্থে আমীন বলেছেন??
নাকি,
মক্কা বাসী রাসুলকে আল আমীন(আমানতদার, বিশ্বাষী, বিশ্বস্ত) নামে ডাকতো, সেই অনুসারে সুরা ফাতিহার শেষে মানুষকে নিজের উপ নাম আমীন বলতে বলেছেন???
অথচ আরবী ভাষায় আমীন শব্দের অর্থ ” কবুল কর ” নয়।
রাসুল যদি সুরা ফাতিহার পরে ” কবুল কর “কথাটি বলার প্রয়োজন মনে করতেন, তবে নিশ্চয় ” কবুল কর ” কথাটি নিজেও আরবীতে বলতেন, এবং মানুষকেও আরবীতেই ” কবুল কর ” বলা শেখাতেন। কেননা রাসুল এবং সাহাবীগন আরবী ভাষী।
অবশ্য আমীন عَمِينَ (7/64) কথাটি অন্ধ অর্থেও আরবীতে ব্যবহার হয়েছে।.
…..x….

সালাত পরতে হবে শুধু দাঁড়িয়ে

By md Lipu fbfd

সালাত পরতে হবে শুধু দাঁড়িয়ে ।
(2/238; 3/39; 4/102,142 ; 26/218; 37/1; 62/11; 72/19)।
সালাতে কোন রুকু (৫:৫৫)ও সেজদা (৩/১১৩-১১৪) নাই ।
সেটা ৯/১১২ পরলে বুঝা যায় ।
তাশাহুদ ,দরুদ শরীফ ,দুআ মাসূরা,দুআ কুনু্ত কুরআনের
আয়াত না(৩:৭৮)।
প্রত্যেকেই তার যোগ্য এবাদত এবং পবিত্রতা ও মহিমা
ঘোষণার পদ্ধতি জানে।
তুমি কি দেখ না যে, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে যারা আছে,
তারা এবং উড়ন্ত পক্ষীকুল তাদের পাখা বিস্তার করতঃ
আল্লাহর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে? প্রত্যেকেই
তার যোগ্য এবাদত এবং পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণার
পদ্ধতি জানে। তারা যা করে, আল্লাহ সে বিষয়ে সম্যক
জ্ঞাত (২৪:৪১)।
সপ্ত আকাশ ও পৃথিবী এবং এগুলোর মধ্যে যাকিছু আছে
সমস্ত কিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। এবং
এমন কিছু নেই যা তার সপ্রশংস পবিত্রতা ও মহিমা
ঘোষনা করে না। কিন্তু তাদের পবিত্রতা, মহিমা
ঘোষণা তোমরা অনুধাবন করতে পার না। নিশ্চয় তিনি
অতি সহনশীল, ক্ষমাপরায়ণ (১৭:৪৪)।
পরওয়ারদেগার! আমাদের উভয়কে তোমার আজ্ঞাবহ কর
এবং আমাদের বংশধর থেকেও একটি অনুগত দল সৃষ্টি কর,
আমাদের হজ্বের রীতিনীতি বলে দাও এবং আমাদের
ক্ষমা কর। নিশ্চয় তুমি তওবা কবুলকারী। দয়ালু(২:১২৮)।
আমাদের সালাতের নিয়ম কানুন জানার জন্য বুখারী
শরীফ ,মুসলিম শরীফ ,তিরমিযী শরীফ ,মেশকাত শরীফ
,আবু দাউদ শরীফ কেনো পয়োজন মনে করেন ???????
এটাকি তাদের জন্যে যথেষ্ট নয় যে, আমি আপনার প্রতি
কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের কাছে পাঠ করা হয়।
এতে অবশ্যই বিশ্বাসী লোকদের জন্যে রহমত ও উপদেশ
আছে (২৯:৫১)।
তবে কি তোমরা গ্রন্থের কিয়দংশ বিশ্বাস কর এবং
কিয়দংশ অবিশ্বাস কর? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে
দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের
দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে।
আল্লাহ তোমাদের কাজ-কর্ম সম্পর্কে বে-খবর নন (২:৮৫)।
আর পৃথিবীতে কোন বিচরণশীল নেই, তবে সবার
জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহ নিয়েছেন তিনি জানেন
তারা কোথায় থাকে এবং কোথায় সমাপিত হয়। সবকিছুই
এক সুবিন্যস্ত কিতাবে রয়েছে(১১:৬;১০:৬১)।
রসূল বললেনঃ হে আমার পালনকর্তা, আমার সম্প্রদায় এই
কোরআনকে প্রলাপ সাব্যস্ত করেছে (২৫:৩০)।
প্রথম সংখ্যা সুরা নং / পরের সংখ্যা আয়াত নং
।।।।।। কুরআন থেকে মিলিয়ে নিন ।