যা সম্পদ(গণিমাত) তোমরা পাও তার এক পঞ্চমাংশ… মিসকীন,মূসাফিরের জন্য-8:41

by A S Saloon fbfd

আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়,অতি দয়ালু।
☆☆সুরা আনফাল:41- আর তোমরা জেনে রেখ যে, যা কিছু সম্পদ(গণিমাত) তোমরা পাও তার এক পঞ্চমাংশ আল্লাহ, তাঁর রাসূল, (রাসূলের) নিকটাত্মীয়, ইয়াতীম, মিসকীন এবং মূসাফিরের জন্য – যদি তোমরা ঈমান এনে থাক আল্লাহর প্রতি এবং যা আমি অবতীর্ণ করেছি আমার বান্দার উপর সেই চুড়ান্ত ফাইসালার দিন, যেদিন দু‘দল পরস্পরের সম্মুখীন হয়েছিল। আর নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
///////কুরআন অনুযায়ী যখনই সম্পদ হাতে আসবে তখনই তার পাঁচ ভাগের এক ভাগ আল্লাহর নির্ধারিত খাতে ব্যয় করতে হবে।
^^^^^^প্রচলিত হাদীস দেখুন-

‘যে ব্যক্তি কোন মাল লাভ করেছে তার সে মালে যাকাত দেয় হবে না যাবত না তার বর্ষ গোজরিয়া যায় ‘(তিরমিজি) মেশকাত-4/1695।
☆☆সুরা আ’রাফ:52- আর আমি তাদের নিকট এমন একটি কিতাব পৌঁছিয়েছিলাম যাকে আমি স্বীয় জ্ঞান দ্বারা বিস্তারিত বর্ণনা করেছিলাম এবং যা ছিল মু’মিনদের জন্য পথ নির্দেশ ও রাহমাতের প্রতীক।
#### আল্লাহ্ কি কুরআনে কোথাও বলেছেন কুরআনে সব সংক্ষেপ!!!

তাই মানুষ বিস্তারিত খুঁজতে হাদীসে যায়!!!!
☆☆—–এই সব ফল তোমরা আহার কর যখন ওতে ফল ধরে, আর তা হতে ফসল কাটার দিন তার হক প্রদান করবে এবং অপচয় করবেনা; নিশ্চয়ই তিনি (আল্লাহ) অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না। (6:141)
☆☆’যাদের সম্পদে নির্ধারিত হক রয়েছে প্রার্থী ও বঞ্চিতদের;-(70:24-25)
#### আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী আপনার সম্পদের নির্ধারিত অংশ আল্লাহর পথে ব্যয় করুন!
☆☆ “”তোমরা যা ভালবাস তা হতে ব্যয় না করা পর্যন্ত তোমরা কখনই কল্যাণ লাভ করতে পারবেনা; এবং তোমরা যা কিছুই ব্যয় কর, আল্লাহ তা জ্ঞাত আছেন।””(3:92)

কি কবরে আযাব হয় ?

By A Kabir fbfd 

☆☆ আদৌ কি কবরে আযাব হয় ?? ☆☆
## তারাই কবরের হাদিস, রাসুল(সাঃ) ও সাহাবীদের(রাঃ) নামে প্রচার করেছে, যারা মৃত ব্যক্তিদের নিয়ে অর্থ উপার্জনের ফন্দি খুঁজেছে।

তারাই সাধারন মৃতব্যক্তিদের পরিবারের নিকটে কবরের আযাবের ভয় দেখিয়ে মিলাদ পড়িয়ে, কুলখানি করে অর্থ উপার্জন করে।

আবার তারাই নেককার বান্দাদের কবরবাঁধিয়ে মাজার তৈরী করে, মানুষকে সমস্যাসমাধানের প্রলোভন দেখিয়ে হাদিয়া নিয়ে অর্থ উপার্জন করে।
আসুন আমরা কোরআন হতে দেখে নিই মৃত্যুর পর হতে কিয়ামত পর্যন্ত মানুষের রুহ অথবা শরীর কোথায় থাকে, এবং সেখানে কি হয়? 
আল্লাহ বলছেন, (সুরা মু’মিনুন ২৩:৯৯+:১০০)– “” মৃত্যু হতে পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত বারযাখ বা কবরের জীবন আছে।””””” 
আসুন দেখে নিই বারযাখের জীবন শেষ হচ্ছে কখনঃ 

[ সুরা মু’মিনুন ২৩:১০১) যখন শিংগায় ফুক দেওয়া হবে, তখনই হিসাব নিকিশ অর্থাৎ কিয়ামত শুরু আর বারযাখের জীবন শেষ। 
তাহলে বোঝা যাচ্ছে মৃত্যু হতে শিংগায় ফুঁক দেওয়া পর্যন্ত মানুষের দেহ অথবা রূহের বারযাখ জীবন।
 এবার আসুন দেখে নিই, যখন শিংগায় ফুক দেওয়া হবে অর্থাৎ কিয়ামত শুরু হবে আর বারযাখ জীবন শেষ হবে , তখন বারযাখ বা কবর বাসীগন কি বলবে?।
 আর কবর বা বারযাখ বাসী তাদের বারযাখের জীবন যেমন বর্ননা করবে সেটাই হবে বারযাখের জীবনে মানুষের দেহ অথবা রুহের সঙ্গে সংঘটিত ঘটনা। 
(সুরা ইয়া-সীন ৩৬:৫১ +৫২) , “”যখন শিংগায় ফুক দেয়া হবে, তখন কবরবাসীরা কবর থেকে তাদের পালনকর্তার দিকে ছুটে চলবে। তারা বলবে, হায় আমাদের দুর্ভোগ! কে আমাদের কে নিদ্রাস্থল থেকে উত্থিত করলো ?””
## কিয়ামত পর্যন্ত মানুষকে অবকাশদানঃ

      কিয়ামতের দিনেই মানুষের আমলনামা খোলা হবে।
জালেমরা যা করে, সে সম্পর্কে আল্লাহকে কখনও বেখবর মনে করো না তাদেরকে তো ঐ দিন পর্যন্ত অবকাশ দিয়ে রেখেছেন, যেদিন চক্ষুসমূহ বিস্ফোরিত হবে। [ সুরা ইবরাহীম ১৪:৪২ ]
আমি প্রত্যেক মানুষের কর্মকে তার গ্রীবলগ্ন করে রেখেছি। কেয়ামতের দিন বের করে দেখাব তাকে একটি কিতাব, যা সে খোলা অবস্থায় পাবে। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:১৩ 

পাঠ কর তুমি তোমার কিতাব। আজ তোমার হিসাব গ্রহণের জন্যে তুমিই যথেষ্ট। [ সুরা বনী-ইসরাঈল ১৭:১৪ ]
 # বারযাখ বাসীরা বলছে বারযাখে নিদ্রায় ছিলাম, আল্লাহ কিয়ামত দিন পর্যন্ত মানুষকে অবকাশ দিয়েছেন, কিয়ামতের দিনেই আমলনামা খোলা হবে তারপরেই শাস্তি অথবা পুরস্কার #
 তবে আমরা কিভাবে জানলাম আযাবের কথা ???????,
অথচ, কিয়ামতের দিনেই আত্মাসমূহ(প্রাণকে) দেহে মিলানো হবে।(সুরা তাকভীর 81/7)।
তবে কিভাবে প্রাণহীন দেহে কবরে জিজ্ঞাসাবাদ হবে আর কিভাবে প্রাণহীন দেহ কবরে শাস্তি পাবে ??
অনেকেই কবরের আযাবের প্রমান স্বরুপ চারটি যুক্তি দিয়ে থাকেনঃ
 (1) রাসুল দোয়া শিখিয়েছেন।

 (2) ফেরাউন ও তার সঙ্গীদের সকাল সন্ধ্যা জাহান্নাম দেখান হয়।(40/46)

(3) আমি তাদের দুবার শাস্তি দিব তার পরে নিয়ে যাব মহান আযাবের দিকে।(9/101)

 (4) কবরের আযাবের প্রমান স্বরুপ সুরা আনআম 6/93 আয়াতটি উদ্ধৃত করেন।
 আসুন আলোচনা করিঃ– 
(1)  রাসুল দোয়া শিখিয়েছেন।

 যেখানে আল্লাহ মানুষের সমস্ত বিপদ হতে উদ্ধারের জন্যে কোরআনে দোয়া শিখিয়েছেন। এমনকি, সন্তান লাভের দোয়া, ভালো সন্তান লাভের দোয়া, বিপদ থেকে উদ্ধারের দোয়া, কিয়ামত দিনে হিসাব সহজ করার জন্যে দোয়া, দুনিয়া ও আখেরাতে ভালো থাকার জন্যে দোয়া। এমন অসংখ্য দোয়া কোরআনের মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের শেখালেন। আর অতি গুরুত্ব পূর্ন কবরের আযাব হতে নিস্তার পাওয়ার জন্যে কোরআনের মাধ্যমে একটি দোয়াও আল্লাহ আমাদের শেখালেন না ? কবরের আযাব যদি আল্লাহ নির্ধারন করতেন, তবে তা থেকে নাযাত পাওয়ার দোয়াও আল্লাহ শেখাতেন।
 (2) ফেরাউন ও তার সঙ্গীদের আল্লাহ সকাল সন্ধ্যা জাহান্নাম দেখায়।(40/46) 

এ আয়াত হতে অনেকেই কবরের আযাব প্রমান করেন।

 একটু চিন্তা করলেই আল্লাহর এ আয়াত পরিস্কার হয়ে যাবে, পৃথিবীতে ফেরাউন বাদে এমন কোন ব্যক্তি নেই যে নিজেকে ইলাহ বলেছিল। তাই ফেরাউন ও তার সঙ্গীদের কিয়ামত পর্যন্ত জাহান্নাম দেখিয়ে ভয় দেখানো হবে, কিন্তু আয়াতটি লক্ষ্যকরুন কিয়ামত দিনেই তাদের জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে, কিয়ামতের আগে তাদেও দৈহীক শাস্তি দেওয়া হবে না। তাছাড়া ফিরাউনের দেহকে আল্লাহ কিয়ামত পর্যন্ত মানুষের জন্যে নিদর্শন স্বরুপ রেখেছেন, তবে কিভাবে ফিরাউনকে কবরে দৈহীক আযাব দেওয়া হবে?? 
(3) কাফির ও মুনাফিকদের দুনিয়াতে ধন ও সন্তান সন্ততি দ্বারা আযাব দান।(9/55,85)

      কাফিরদের প্রান হরনকালে ফেরেস্তাগন মারিবে ওদের মুখে ঘাড়ে বলিবে দোজখের শাস্তির কর আস্বাদন(8/50)
(4) সুরা আনআমের 6/93 আয়াত আপনি নিজেই দেখুন এটা কবরের আযাবের কথা বলা হচ্ছে, নাকি, মৃত্যু সময়ের কথা বলা হচ্ছে। নিচে ফটোকপি।

Links for source and comments:-

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1914234652238470&id=100009558620436

কোরআন শুধু দাড়ি, টুপি, যুব্বা পরিহিত মুসোলমানদের জন্য নয়।

By MD. Lipu fbfd

মুসলিম হলে আয়াত প্রচার করুন? ৫/৬৭। আহলে হাদিস

কি? আর হানাফি মাঝহাবী কি?

কোরআন পুরো না জানলে,কোন পথেই নেই,৫/৬৮।

কোরআন মানলেই মুসলিম, ২৭/৮১।

কোরআন মুখস্ত করে, সোওয়াবের আশায় না বুঝে

তেলোয়াত করা মানেই, ৬২/৫ পুস্তকবহনকারী গাঁধা।

কোরআন শুধু দাড়ি, টুপি, যুব্বা পরিহিত মুসোলমানদের

জন্য নয়।

কোরআন হলো সারাবিশ্বের সকল মানুষের জন্য পথ

প্রদর্শক। সুতরাং যারা কোরআন মেনে চলবে অর্থাৎ আল্লাহর বানীর কাছে আত্ম সসমর্পণ করবে তারাই মুসলিম।কোরআন মানলেই রাসুলকে মানা হয়, ২০/১৩৪।

যারা আল্লাহ, রাসুলদের মধ্যে পার্থক্য তৈরী করে,

তারাই প্রকৃত কাফের।

বুখারী লেখা হল রাসুলের মৃত্যুর আড়াইশ বছর পরে ! এইটা কি করে সম্ভব

by tuhin faruqe fbfd 

কুরআনে লেখা আছে “আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসুলকে অনুসরণ কর” ; আর সেই অনুসরণের বই লেখা হল রাসুলের মৃত্যুর আড়াইশ বছর পরে ! এইটা কি করে সম্ভব,এমনটা কেমন করে হবে ? কুরআন থাকার পরেও,ঈমান থাকার পরেও রাসুলের অনুসরণের বই না থাকার কারণে সব মানুষ দোজখে চলে যাবে আর সেই গুরুত্বপূর্ণ বই লেখা হবে রাসুলের মৃত্যুর আড়াইশ বছর পরে ? 
##এক জন মুসলমান হিসেবে এটা আমি কেমন করে মানি ? যে রাসুল দ্বায়ীত্ব-ই নিয়ে এসেছিলেন মানুষকে কি করতে হবে আর কি করতে হবে না তা পূর্ণাঙ্গ ভাবে জানিয়ে যাবার জন্য, সে ই রাসুল সে বই নিজে বা নিজের তত্ববধানে না লিখে চলে গেলেন আর তার মৃত্যুর আড়াইশ বছর পরে সে বই লেখা হল ; আর তাও লিখলো কোথাকার কে বা কারা !! 
##এ বই যদি আমি স্বীকার-ই করে নেই তবেতো প্রকারন্তরে এ কথাই স্বীকার করে নিলাম রাসুলের আগমন,কুরআন নাযীল সবই বৃথা,কারণ হাদিসের এই লেখকেরা হাদিসের বই না লিখলে কুরআন পড়েও মানুষ দোজখে চলে যেতো রাসুলকে যথাযথ ভাবে অনুসরণ কারতে না পারার কারণে।আমি আমার আল্লাহকে,আমার রাসুলকে এমন অদূরদর্শী ভাবি না।

বরং রাসুলের জীবিত দশায়,রাসুলের উপস্হিতিতে,রাসুলের তত্বাবধানে লেখা হয়েছে রাসুলের অনুসরণের বই “আল কুরআন” ! শুধু চোখে ছানি পরে আছে বলে দেখতে পাও না। চোখের ছানি কেটে ফেল,দেখবে সব দেখতে পাও এবং খুব পরিস্কার !

##কপি (Parvez Khasru)

.

Comments link :- 

https://m.facebook.com/groups/1805246912824708?view=permalink&id=1991675557515175

কুরআন ও কুরআনের সাথে যে সকল হাদিসের মিল আছে তা মানবেন

২. কুরআন ও মানব রচিত মুসলিমে ‘সকল সমস্যার সমাধান আছে কুরআনে

কুরআনে দেখুন, ‘কিতাবে কিছুই আমি বাদ দেইনি (৬:৩৮)। ‘আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর অণু পরিমাণও তোমার রবের অগোচর নয় এবং তা অপেক্ষা ক্ষুদ্র অথবা বৃহত্তর কিছুই নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে নেই (১০:৬১; ৩৪:৩)। ‘সুস্পষ্ট কিতাবে সব কিছুই আছে (১১:৬)। ‘আকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন রহস্য নেই, যা সুস্পষ্ট কিতাবে নেই (২৭:৭৫)। ‘আমি তো মানুষের জন্য এ কুরআনে সর্বপ্রকার দৃষ্টান্ত দিয়েছি (১৭:৮৯; ১৮:৫৪; ৩৯:২৭)। [দীনের সকল বিষয়ই কুরআনে থাকলে দীন ইসলামকে বোঝার জন্য অন্য গ্রন্থের প্রয়োজন আছে কি?]
মুসলিমে দেখুন ‘‘কুরআন হলো তোমার পক্ষে বা বিপক্ষে প্রমাণ (মেশ্কাত-২/২৬২)। ‘কিয়ামতের দিন উপস্থিত করা হবে কুরআন এবং তার পাঠকদের যারা কুরআন অনুযায়ী আমল করত (মেশকাত-৫/২০১৯)। ‘শীঘ্রই দুনিয়াতে ফ্যাসাদ আরম্ভ হবে। তা হতে বাঁচার উপায় আল্লাহর কিতাব, তাতে তোমাদের পূর্ববর্তী ও পরবর্তীদের খবর রয়েছে এবং তোমাদের মধ্যকার বিতর্কের মীমাংসা। এ সত্য মিথ্যার প্রভেদকারী এবং নিরর্থক নয়। যে অহংকারী তাকে ত্যাগ করবে আল্লাহ্ তার অহংকার চূর্ণ করবেন; যে এর বাইরে হেদায়াত তালাশ করবে আল্লাহ্ তাকে গোমরাহ্ করবেন। এ হলো আল্লাহর মজবুত রজ্জু, প্রজ্ঞাময় যিকির এবং সত্য সরল পথ। এর অবলম্বনে বিপথগামী হয় না প্রবৃত্তি, কষ্ট হয় না তাতে জবানের। বিতৃষ্ণ হয় না তা হতে জ্ঞানীগণ। পুরাতন হয় না তা বারবার পাঠে। অন্ত নেই তার বিস্ময়কর তথ্য সমূহের। তা শুনে স্থির থাকতে পারেনি জিনরা এমন কি বলে উঠেছে তারা; ‘শুনেছি আমরা এমন এক বিস্ময়কর কুরআন, যা সন্ধান দেয় সৎপথের। অতএব, ঈমান এনেছি আমরা তার ওপর।’ যে তা বলে – সত্য বলে, যে তার সাথে আমল করে – পুরস্কার প্রাপ্ত হয়, যে তার সাথে বিচার করে – ন্যায় করে এবং যে তার দিকে ডাকে – সত্য সরল পথের দিকে ডাকে (তিরমিযি ও দারেমী);-মেশ্কাত-৫/২০৩৫। [উক্ত হাদিস অনুসারে কুরআনই দীনের একমাত্র দলিল নয় কি?] 
কুরআন ও হাদিসের মধ্যে তুলনা করুন। কুরআন ও কুরআনের সাথে যে সকল হাদিসের মিল আছে তা মানবেন, না কুরআন বিরোধী হাদিস মানবেন, নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নিন। ‘সত্য কখনো গোপন থাকে না’ বই¬টি পড়ুন এবং http://www.facebook.com/truthneverbehidden এই page এ like দিন, Share করুন।