Real and so-called Ahlae-Hadith 

আসল আহলে হাদিস তথা মুসলিম তারাই যারা নবীর মুখ নিসৃত বানী, ৬৯/৪০, ৮১/১৯,  যা আল্লাহ বলেদিয়েছেন, ৩৯/২৩ উত্তম হাদিস (কোরআন) অনুসরন করেন।

আর নামধারী লাহওয়াল হাদিস ৩১/৬, তারাই যারা ৬/১১২ নং আয়াতের নবীর শত্রুরা আল্লাহর ২/৭৯ নং আয়াতকে অস্বীকার করে,যে সমস্ত কিতাব বিভিন্ন ইমামের নাম দিয়ে লিখেছে, তার অনুসরনকারী।

কোরআনই বিশদ ব্যাখ্যা ১০/৩৭।

আধ্যাতিক মোঃ আমিনুল ইসলাম লিপু।

.

By md lipu fbfd 

‘আমিন’ শব্দের ব্যবহার কি আমরা জানি?

➡[প্রার্থনা শেষে আমাদের বলা উচিত, ‘রাব্বানা! ওয়াতাকাব্বাল দু-য়ায়ি (আমাদের রব! আমার প্রার্থনা কবূল করুন)]🔙

By kamrul islam fbfd

‘আমিন’ শব্দের ব্যবহার কি আমরা জানি?
কুরআনে দেখুন, ‘আমি আমার রবের বাণী তোমাদের নিকট পৌঁছাচ্ছি এবং আমি তোমাদের একজন নসিয়তকারী, আমিন (বিশ্বস্ত);-৭:৬৮। ‘আমি তোমাদের জন্য এক রাসূলুন আমিন (বিশ্বস্ত রাসূল);-২৬:১০৭, ১২৫, ১৪৩, ১৬২, ১৭৮। [সোলাইমানের প্রশ্নের জবাবে একজন জিন বলল] এ (সিংহাসন আনার) ব্যাপারে আমি অবশ্যই ক্ষমতাবান, আমিন (বিশ্বস্ত);-২৭:৩৯। ‘তাদের একজন বলল, ‘হে পিতা! তুমি একে (মূসাকে) মজুর নিযুক্ত কর, কারণ তোমার মজুর হিসেবে উত্তম হবে সে ব্যক্তি. যে শক্তিশালী, আমিন (বিশ্বস্ত);-২৮:২৬। ‘মূসা বলল, ‘আল্লাহর বান্দাদের আমার নিকট ফিরিয়ে দাও। আমি তোমাদের একজন রাসূল, আমিন (বিশ্বস্ত);-৪৪:১৮।

প্রচলিত হাদিসে দেখুন, ‘ইমাম যখন ‘আমিন’ বলবে তোমরাও ‘আমিন’ বলবে (বুখারি-মুসলিম);-মেশকাত-৩/১০৭০। ‘ইমাম যখন ‘গায়রিল্ মাগদুবি আলাইহিম্ ওয়ালাদ দোয়াল্লীন’ বলবেন তোমরা বলবে ‘আমিন’ (মুসলিম);-মেশকাত-২/৭৬৯। ‘রাসূলও…. উচ্চ স্বরে ‘আমিন’ বলেছেন (তিরমিযি, আবূ দাঊদ, ইবনূ মাযাহ ও দারেমী);-মেশকাত-২/৭৮৭। ‘ইমাম যখন ‘আমিন’ বলবে তোমরাও ‘আমিন’ বলবে। কেননা, যার ‘আমিন’ বলা হয় ফিরিশ্তাদের ‘আমিন’ বলার সাথে সাথে তার পূর্বেকার পাপসমূহ মাফ করা হবে। .. যখন পাঠক (ইমাম) ‘আমিন’ বলবে, তখন তোমরাও ‘আমিন’ বলবে..;-মেশকাত-২/৭৬৮; ৩/১২১৭; ৫/২১২৪। [আমিন অর্থ বিশ্বস্ত;-৭:৬৮; ১২:৫৪; ২৬:১০৭, ১২৫, ১৪৩, ১৬২, ১৭৮; ২৭:৩৯; ২৮:২৬, ৩১; ৪৪:১৮; ৮১:২১ আয়াত। আল্লাহর নির্দেশ, নবী ইব্রাহীমের অনুসরণ কর (২:১৩০; ১৬:১২৩)। আমরা অনুসরণ করি কার?]

ইঞ্জিলে দেখুন, ‘ভাইয়েরা, আমাদের খোদাবন্দ ঈসা মসীহের মধ্য দিয়ে এবং পাক-রূহের দেয়া মহব্বতের মধ্য দিয়ে আমি তোমাদের বিশেষ ভাবে অনুরোধ করচ্ছি, তোমরা আমার জন্য মুনাজাত দ্বারা আমার সংগে যুদ্ধ চালাতে থাক। তোমরা মুনাজাত কর, এহুদিয়াতে যারা খোদাকে অমান্য করে তাদের হাত হতে যেন রক্ষা পাই, …. আমিন;-৬ষ্ঠ খন্ড : রোমীয়-১৫:৩০-৩৩, পৃ: ৪৩৩। ইঞ্জিলের-৪২৫, ৪৩৬, ৪৬৪, ৫১৯, ৬৪২, ৬৫১, ৬৭২, ৬৭৭ ও ৭১৮ পৃষ্ঠায় মুনাজাত শেষে আমিন বলাহয়েছে।

তৌরাতে দেখুন, ‘মাবুদ তোমাকে রহমত দান করুন ও রক্ষা করুন; মাবুদের দয়া নূরের মত তোমার উপর পড়ুক, তাঁর মেহেরবানী তোমার উপর থাকুক। মাবুদ তাঁর মুখ তোমার দিকে ফিরান এবং তোমাকে শান্তি দিন, এভাবে তারা বনি-ইসরাইলদের উপর আমার নাম উচ্চারণ করবে, তাতে আমিই তাদের রহমত দান করব;-শূমারী ৭, আয়াত ২৪-২৭, পৃ: ৩৬৮। ‘সে লোকের উপর বদদোয়া দেয়া হয়েছে, যে ছাঁচে ফেলে কিংবা কাঠ বা পাথর খোদাই করে কোন মূর্তি তৈরি করে …. এ সমস্ত মূর্তি মাবুদের ঘৃনার জিনিস, কারিগরের হাতের কাজ মাত্র।’ তখন সকলে বলবে, ‘আমিন’;-দ্বিতীয় বিবরণ ২৭, আয়াত ১৫, পৃ:৫৩৭। তৌরাতের-৫৩৭-৫৩৯ পৃষ্ঠায় (দ্বিতীয় বিবরণ ২৭) এর ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬ আয়াতে মুনাজাত শেষে আমিন বলা হয়েছে।

জবুরে দেখুন, ‘প্রথম হতে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর যিনি ইসরাইলীয়দের মাবুদ, তাঁর প্রশংসা হোক। আমিন, আমিন;-জবুর শরীফ ৪১:১৩, পৃঃ ৭৫। ‘চিরকাল তাঁর মহিমাপূর্ণ নামের প্রশংসা হোক; সারা দুনিয়া তাঁর মহিমায় পূর্ণ হোক। আমিন, আমিন;-জবুর শরীফ ৭২:২০, পৃ: ১২৮। ‘চিরকাল আলহামদুলিল্লাহ্! আমিন, আমিন;-জবুর শরীফ ৮৯:৫২, পৃ: ১৬৪। [বি.দ্র.: শহীদ মিনার, জাতীয় স্মৃতিসৌধ, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির ভাস্কর্য নির্মাণ করেছে মুসলিমগণ। উক্ত সৌধগুলি ‘কারিগরের হাতের তৈরি’ এবং তাতে ফুল/ ফুলের মালা বা ফুলের তোড়া দ্বারা সম্মান করে ‘দীন ইসলামের’ নামধারী আলেমগণের নিকট থেকে দু‘আ শেষে ‘আমিন, বা আমিন, আমিন’ বলতে শুনা যায়। উক্ত আমিন বা আমিন! আমিন! বলাতে মনে হয় মুসলিমগণ কুরআন শিক্ষা ভুলেই গেছে।]

‘বিশ্ব চলছে ইঞ্জিলের বিকৃত আইনে! কুরআনে আছে কি‘ গ্রন্থের সর্বশেষ সংস্করণ থেকে সংকলিত।

কুরআনে দেখুন, [‘ইব্রাহীম প্রার্থনা করলেন এবং প্রার্থনা শেষে বললেন,] ‘আমার রব! আমাকে সালাত কায়েমকারী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য হতেও। ‘রাব্বানা ওয়া তা ক্বাববাল্ দুয়া-য়ি’ (আমাদের রব! আমার প্রার্থনা কবুল করুন);-১৪:৪০।

কুরআনে দেখুন, ‘যে নিজেকে নির্বোধ করেছে সে ব্যতীত ইব্রাহীমের ধর্মাদর্শ হতে আর কে বিমুখ হবে!;-২:১৩০। ‘নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে তারা ইব্রাহীমের ঘনিষ্ঠতম যারা তার অনুসরণ করেছে এবং এ নবী ও যারা ঈমান এনেছে;-৩:৬৮। ‘তার অপেক্ষা দীনে কে উত্তম যে সৎকর্মপরায়ণ হয়ে আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করে এবং একনিষ্ঠভাবে ইব্রাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ করে;-৪:১২৫।

বল, ‘আমার রব তো আমাকে সৎপথে পরিচালিত করেছেন; তাই সুপ্রতিষ্ঠিত দীন, ইব্রাহীমের ধর্মাদর্শ, সে ছিল একনিষ্ঠ এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না;-৬:১৬১। ‘এখন আমি তোমার প্রতি ওহী করলাম, ‘তুমি একনিষ্ঠ ইব্রাহীমের ধর্মাদর্শ অনুসরণ কর; এবং সে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত ছিল না;-১৬:১২৩। [উপরোক্ত আয়াতগুলো অনুসারে প্রার্থনা শেষে আমাদের বলা উচিত, ‘রাব্বানা! ওয়াতাকাব্বাল দু-য়ায়ি (আমাদের রব! আমার প্রার্থনা কবূল করুন)]

কুরআন অনুযায়ী আমরা সবাই আল্লাহর খলিফা 

By ASSapon fbfd 

আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়,অতি দয়ালু। 
☆☆সুরা বাকারা:30–এবং যখন তোমার রাব্ব মালাইকা/ফেরেশতাদের বললেনঃ নিশ্চয়ই আমি পৃথিবীতে খলিফা সৃষ্টি করব; তারা বললঃ আপনি কি যমীনে এমন কেহকে সৃষ্টি করবেন যারা তন্মধ্যে অশান্তি সৃষ্টি করবে এবং রক্তপাত করবে? এবং আমরাইতো আপনার গুণগান করছি এবং আপনারই পবিত্রতা বর্ণনা করে থাকি। তিনি বললেনঃ তোমরা যা অবগত নও নিশ্চয়ই আমি তা জ্ঞাত আছি।
☆☆সুরা আন্’আম:165–আর তিনি এমন, যিনি তোমাদেরকে দুনিয়ার খলিফা করেছেন এবং তোমাদের কতককে কতকের উপর মর্যাদায় উন্নীত করেছেন, উদ্দেশ্য হল তোমাদেরকে তিনি যা কিছু দিয়েছেন তাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করা। নিঃসন্দেহে তোমার রাব্ব ত্বরিত শাস্তিদাতা, আর নিঃসন্দেহে তিনি ক্ষমাশীল ও কৃপানিধান।
☆☆সুরা ইউনুস:14–অতঃপর আমি তাদের স্থলে তোমাদেরকে তাদের পর পৃথিবীতে খলিফা করলাম, যেন আমি প্রত্যক্ষ করি যে, তোমরা কিরূপ কাজ কর।
////// আয়াতগুলো লক্ষ্য করুন! খলিফা আল্লাহর। তাহলে রাসুলের চারজন খলিফা আসলো কোত্থেকে???????

আবুবকর, ওমর, ওসমান, আলী যদি রাসুলের খলিফা হয়, তাহলে আল্লাহর আয়াত অনুযায়ী আমরা কি????
^^^^^ প্রচলিত হাদীসে দেখুন-

‘রাসুল ইন্তেকাল করলেন,অতঃপর আবুবকর খলিফা নির্বাচিত হলেন(বুখারি,মুসলিম); মেশকাত-4/1698।

‘আমার পর তোমরা অনেক মতভেদ দেখবে, ‘তোমরা আমার সুন্নতকে এবং সৎপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নতকে আঁকড়ে ধরবে(আবু দাউদ, তিরমিজি, ইবনে মাজাহ);-মেশকাত 1/158
#### কুরআন অনুযায়ী আমরা সবাই আল্লাহর খলিফা ।

PART-I-✴Bangla book-blogspot  – সত্য কখনো গোপন থাকেনা✒contened by Aliahmed✒

PART-I-✴Bangla book-blogspot  – সত্য কখনো গোপন থাকেনা✴

(N. B- In every group linkis given below as ☑🔜)-✒contened by Aliahmed✒.

Saitya.. 

.

🌕1)- ১১৭. জিব্রাঈল (আঃ) এর সাথে মুহাম্মদ (দঃ) এর সাক্ষাত (শবে মেরাজ বা লাইলাতুল মেরাজ)

🌕2)-১১৮. গান-বাদ্য.

☑🔜

http://sourcebd.blogspot.in/search?updated-max=2014-01-07T13:15:00%2B06:00&max-results=20&start=208&by-date=false&m=0
🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝

🌕3)- 107. Quran verses in Chronological Order. 

🌕4)- ১০৮. রিযিক.

🌕5)- ১১০. মসজিদ.

🌕6)- ১১২ কোরআনই অন্তর্দৃষ্টি বা বাছায়ের.

🌕7)-১১৩. প্রবৃত্তিকে আল্লাহর শরীক করা (শিরক).

🌕8)- ১১৪. রিযিক আসে আসমান থেকে.

🌕9)- ১১৫. মৃত্যুর পর প্রশ্ন.

🌕10)- ১১৬. ঈমান.

☑🔜

http://sourcebd.blogspot.in/search?updated-max=2014-01-22T16:57:00%2B06:00&max-results=20&reverse-paginate=true&m=0
🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝

🌕11)- ৮৭. মানুষ কে?

🌕12)- ৮৮. না বুঝে কোরআন পড়া.

🌕13)- ৮৯. দ্বীনের (জীবন পদ্ধতি) ব্যাপারে জোর জবরদস্তি.

🌕14)- ৯০. যারা কোরআন মেনে সৎকাজ করেছে.

🌕15)- ৯১. যারা দুনিয়ার জীবনের দ্বারা প্রতারিত এবং আখেরাত ও আল্লাহর আয়াতের অস্বীকারকারী.

🌕16)- ৯২. আল কোরআনে সবকিছু বিশদভাবে ব্যাখ্যা করা আছে (কোরআনের তাফসীর বা ব্যাখ্যা).

🌕17)- ৯৩. ইলম, হুদা ও রহমত হচ্ছে আল কোরআন.

🌕18)➡৯৪. মুনাজাত বা দোয়া বা প্রার্থনা.

🌕19)- ৯৫. বিতর্কের ক্ষেত্রে যুক্তি প্রমান হতে হবে কোরআনের (দলিল আল্লাহর নাজিল করা কিতাব).

🌕20)- ৯৬. যেমন কর্ম তেমন ফল.

🌕21)- ৯৭. যাদের সকল কাজ ব্যর্থ.

🌕22)- ৯৮. রাসূলের আনুগত্য.

🌕23)- ৯৯. মূসা (আঃ) এর সংগীদের অবস্থা.

🌕24)- ১০০. আল্লাহর আয়াত অনুসরন না করা জালেমদের অবস্থা.

🌕25)- ১০১. রাসূলদের এবং তাঁদের অনুসারীদের আল্লাহর আয়াত পৌছিয়ে দেবার ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে.

🌕26)- ১০২. কোরআন অস্বীকারকারীরা জালেম আর তাদের ধ্বংস করে দেয়া হবে.

🌕27)- ১০৩. খুব কম লোকই কোরআন মানবে.

🌕28)- ১০৪. অনুসরন করতে হবে একমাত্র কোরআনের.

🌕29)- ১০৫. রাসূলের দায়িত্ব কোরআন দিয়ে মানুষকে সতর্ক করা, যিকির হচ্ছে কোরআন.

🌕30)- ১০৬. ধর্মব্যবসায়ী মোল্লা, হুজুর, বুজুর্গ, আলেম, ওলামা, দরবেশ, পীর-ফকির, রাজনৈতিক নেতাদের সম্পর্কে.

☑🔜 http://sourcebd.blogspot.in/search?updated-max=2014-01-23T12:20:00%2B06:00&max-results=20&reverse-paginate=true&m=0

🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝

🌕31)- ৭৮. হেদায়াত বা হুদা, আল্লাহ কর্তৃক সংরক্ষিত, সীরাতুল মুস্তাকীম, সর্বোত্তম জিহাদ, আল্লাহর রজ্জু.

🌕32)- ৮০. মানবজাতির অধিকাংশ লোকই ফাসেক.

🌕33)- ৮১. আলহামদুলিল্লাহ (প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য), সূরা ফাতিহা/২.

🌕34)- ৮২. দুনিয়ার আকর্ষন.

🌕35)- ৮৩. নামায কায়েম করা.

🌕36)➡84. Names and Attributes of the Quran. Not should be use for any other.

(A list of 54 names and attributes of the Quran).

🌕37)- ৮৫. পর্দা.

🌕38)- ৮৬. ইসলামের নামে পৃথক দল বানানো বা দলাদলি করা.

☑🔜 http://sourcebd.blogspot.in/search?updated-max=2014-02-13T13:12:00%2B06:00&max-results=20&reverse-paginate=true&m=0

🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝

🌖39)- ৫৭. কোরআনের বক্তব্য পরিবর্তন করার অধিকার কারো নেই (নবী (দঃ) কে শাস্তির হুমকি).

🌖40)- ৫৮. রাসূল (দঃ) এর সাথে কি আচরন করা হবে তিনি তা জানেন না.

🌖41)- ৫৯. কোরআন ছাড়া অন্য কথা আল্লাহর বলে চালিয়ে দেয়া (ঘাঁড়ের রগ কেঁটে দেয়ার হুমকী).

🌖42)- ৬০. রূহ.

🌖43)- ৬২. আল্লাহর করা কিছু বিধি-নিষেধ (হারাম).

🌖44)- ৬৩. হাশরের ময়দানে আল্লাহর একমাত্র জিজ্ঞাসা.

🌖45)- ৬৪. রাসূল (দঃ) কি জীবিত না মৃত?.

🌖46)- ৬৫. রাসূল (দঃ) কি গায়েব বা অদৃশ্যের খবর জানতেন?

🌖47)- ৬৬. রাসূল (দঃ) নূরের তৈরী নাকি মাটির তৈরী.

🌖48)- ৬৭. সালাত মাঝামাঝি স্বরে পড়া আবশ্যক.

🌖49)- ৬৮. রাসূলগণ যদি উম্মতের মনের খবর না জানেন তাইলে সুপারিশ করবেন কিভাবে?

🌖50)- ৬৯. নিজে বাঁচলে বাপের নাম.

🌖51)- ৭০. মূর্খদের তথা যাদের কোরআনের জ্ঞান নেই তাদের সাথে বিতর্ক.

🌖52)- ৭১. ইলম তথা কোরআন ছাড়া অন্য কারো দ্বারস্থ না হওয়া.

🌖53)- ৭২. একমাত্র অহীর অনুসরন করতে হবে.

🌖54)- ৭৩. কোরআন ছাড়া রসূল (দঃ) এর আর কোনো মোজেযা বা অলৌকিক নিদর্শন ছিল না.

🌖55)- ৭৪. যারা দুনিয়াকে অধিক ভালবাসে তারাই ফাসেক (দুনিয়ার আকর্ষন বা প্রেম বা ভালোবাসা).

🌖56)- ৭৫. দুনিয়ার জীবনের মূল্য.

🌖57)- ৭৬. বেশীরভাগ আলেমদের অবস্থা, সম্পদ জমা করা.

🌖58)- ৭৭. কোরআন কেন হৃদয় মনে বদ্ধমূল হয় না?

☑🔜 http://sourcebd.blogspot.in/search?updated-max=2014-02-16T13:04:00%2B06:00&max-results=20&reverse-paginate=true&m=0

🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝

🔶59)- ৩৬. হাদীস.

🔶60)- ৩৭. সাফায়াত বা সুপারিশ.

🔶61)- ৩৮. কিতাব.

🔶62)- ৩৯. বর্তমান ইসলামী আন্দোলনের যেন বাস্তব চিত্র.

🔶63)- ৪০. রাসূল (দঃ) এর পরিচয়.

🔶64)- ৪১. কবি ও কবিতা.

🔶65)- ৪২. দুনিয়াপুজারী ব্যক্তির উদাহরন কুকুরের মতো যে কোরআনের অনুসরন করতে সক্ষম হবে না.

🔶66)- ৪৩. শয়তান তোমাদের দারিদ্রের ভয় দেখায়.

🔶67)- ৪৪. অজু, গোসল, তায়াম্মুম.

🔶68)➡৪৫. সালাত বা প্রার্থনা

(প্রার্থনা প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য).

🔶69)- ৪৬. অধিকাংশ লোকই খারাপ.

🔶70)- ৪৭. পবিত্র কোরআনে নবী রসূলগণের গল্প বলার উদ্দেশ্য.

🔶71)- ৪৮. হক্ব বা সত্য হচ্ছে কোরআন.

🔶72)- ৫০. আল্লাহর নাজিল করা আয়াত ছাড়া কোনো কিছু হারাম বা হালাল করা যাবে না.

🔶73)- ৫১. বিপদ আপদ.

🔶74)- ৫২. পবিত্র কোরআনে বর্নিত মুমিনদের ৩০টি গুন.

🔶75)- ৫৩. কোরআনের জ্ঞান আসার পর তা না মানা ও দুনিয়ার প্রতি আকৃষ্ট থাকার ফল.

🔶76)- ৫৪. আল্লাহর আয়াত মানুষের কাছে পৌছে দেওয়া ফরজ.

🔶77)- ৫৫. আল্লাহর নাজিল করা আইন ছাড়া বিচার/ফায়সালা করা যাবে না.

🔶78)- ৫৬. রাসূল (দঃ) কে তার ত্রুটির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে বলা হয়েছে.

☑🔜 http://sourcebd.blogspot.in/search?updated-max=2014-02-19T17:44:00%2B06:00&max-results=20&reverse-paginate=true&m=0

🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝

Contd.. PART-II-ALIA. 

🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝🔝

পৃথিবী যে গোলাকার এর স্বপক্ষে কুরআনের আভিনব প্রস্তাবনা 

পৃথিবী যে গোলাকার এর স্বপক্ষে কুরআনের আভিনব প্রস্তাবনা 

——————————————————
‘কুরআনে পৃথিবীকে সমতল বলা হয়েছে’ কুরআনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ অনেক পুরাতন । সারা কুরআন ঘেঁটে একটি আয়াতও এরকম খুজে পাইনি যা বিজ্ঞানের বিরুদ্ধে দাড় করানো যেতে পারে – পৃথিবী সমতল হওয়ার ব্যাপারটিতো অবশ্যই নয় । আরবি ভাষার স্বল্প জ্ঞান ও কুরআনে রুপক অভিব্যক্তি না বুঝার কারণে এই সমস্ত ভুল বুঝাবুঝির শুরু । পাঠকের যদি এই বিষয়ে আলোচনা করতে ইচ্ছে হয় তবে অনুগ্রহ করে কুরআনের আয়াত রেফারেন্স সহকারে পোষ্ট করবেন । 
যাই হোক , পৃথিবী যে গোলাকার তা কুরআনে খুবই অভিনব ও উচ্চ জ্ঞান মাত্রায় বলা হয়েছে ।ক্ষুদ্র জ্ঞানে ৩ টি আয়াত আমার নজড়ে পড়েছে তা নীচে তুলে ধরলাম । জ্ঞানী পাঠক আরো অধিক প্রমান খুজে পাবেন বলে মার বিশ্বাস ।
প্রমান-১: 
““হে জিন ও মানবকূল, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের أَقْطَارِ  অতিক্রম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলায়, তবে অতিক্রম কর। কিন্তু বল ব্যতীত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না।” (৫৫:৩৩)
 আয়াতে মূল আরাবি أَقْطَارِ (আকতার) قطر (কতর) এর বহু বচন । এর অর্থ ব্যাস ( Diamaeter)  । ব্যাস হল কেন্দ্রকে অতিক্রম করে যাওয়া একটি রেখা যা বৃত্তের দু’টি প্রান্তবিন্দুকে স্পর্শ করে। ব্যাস শুধু একটি গোলাকার বস্তুর ক্ষত্রেই প্রযোজ্য হতে পারে , সমতল বস্তুর জন্য নয় । আয়াত ৫৫:৩৩ প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে যে পৃথিবীর ব্যাস অতিক্রম করতে বলের (Force)  দরকার যা Escape Velocity ও Gravitational Pull এর দিকেও নির্দেশনা দান করে । আমরা এই দুইটি বিষয়ে আপাতত আলচনা করবনা , কিন্তু ব্যাস (قْطَارِ) শব্দটা আমাদের কে পরিষ্কার ভাবে বুঝিয়ে দেয় যে কুরআন রচয়িতা পৃথিবী যে গোলাকার তা ভালো করেই জানেন ।
প্রমান-২:
“তিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন যথাযথভাবে। তিনি রাত্রিকে দিবস দ্বারা يُكَوِّرُ করেন এবং দিবসকে রাত্রি দ্বারা يُكَوِّرُ করেন………” (৩৯:০৫)
আয়াত ৩৯:০৫ আয়াত এ ব্যবহৃত ক্রিয়া পদ يُكَوِّرُ (ইউকারু) এর বিশেষ্য পদ ك و ر ( কুরা) থেকে উদ্ভূত । আরবী শব্দ ك و ر মানে বল (Ball ) . যেমন , আরবিতে ফুটবল খেলাকে বলে كُرة القَدَم ( কুরাতুল কদম) । উপরিউক্ত আয়াতে يُكَوِّرُ শব্দ দ্বারা এমন এক আচ্ছাদন প্রক্রিয়াকে বুঝানো হয়েছে যা বৃত্তাকারে ঘটে । 
আমরা জানি গোলাকার পৃথিবী নিজ অক্ষে আবর্তনের    কারনে ২৪ ঘণ্টায় দিন ও রাত সংঘটিত হয় । দিন ও রাতের এই পরির্তন ২ কারণে ঘটেঃ
১- পৃথিবী গোলাকার হওয়ার কারণে ।

২- পৃথিবী নিক অক্ষে আবর্তন করার কারণে । 
উপরে উল্লেখিত আয়াতে يُكَوِّرُ শব্দ দ্বারা এই দুই শর্তকেই দিন ও রাত্রির পরিবর্তনের জন্য অপরিহার্য করা হয়েছে । অর্থাৎ পৃথিবীকে গোলাকার  আকার দিয়ে আবর্তন করানো হচ্ছে । 
প্রমান-৩
“তিনি দুই উদয়াচল ও দুই অস্তাচলের মালিক” (৫৫:১৭)
পৃথিবী গোলাকার হওয়ার কারণে ১৮০ ডিগ্রী ব্যবধানে পৃথিবীর ব্যাসের দুই প্রান্তে যে দুইটি শহর বা দেশ অবস্থান করে তাদেরকে প্রতিপাদ স্থান (Antipode)  বলে । এই দুইটি প্রতিপাদ স্থান একে অপর থেকে সবচেয়ে দূরবর্তি অবস্থানে অবস্থিত হয় ।যেমনঃ স্পেনের মাদ্রিদ ও নিউজিল্যান্ডের    ওয়েবার প্রতিপাদস্থান । যখন মাদ্রিদে ভরদুপুর তখন ওয়েবার মাঝ রাত । একটিতে যখন সবচেয়ে বড় দিন , ঠিক সেই দিনেই অপরটিতে সবচেয়ে বড় রাত । এভাবেই পৃথিবী গোলাকার হওয়ার কারণে তাদের এই অবস্থানের জন্য একটিতে যখন ভোরের সূর্য উদয় হয় ঠিক তখনই অপর জায়গাতে সূর্য অস্ত যায় । আবার সারাদিন শেষে যখন ১ম স্থানে সন্ধ্যায় সূর্য ডুবা শুরু করে , ঠিক তখনই সারা রাত শেষে অপর প্রতিপাদ স্থানে ভোরের সূর্য উঠে । পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ২৪ ঘণ্টার ভিতরে ২ টি সূর্যদয় ও ২ টি সূর্যাস্ত পর্যবেক্ষন করা সম্ভব শুধু মাত্র পৃথিবী গোলাকার বলে ।     
আয়াত ৩৯:৫ , আয়াত ৫৫:৩৩ এ আমরা দেখেছি যে Technically পৃথিবীর আকার যে গোল তা বুঝানো হয়েছে । উপরের আয়াত ৫৫:১৭ এ যে  সূর্যের ২ টি অস্তাগমন ও ২ টি অস্তাচল এর প্রস্তাবনা দেওয়া হয়েছে তা পৃথিবী গোলাকার হওয়ার প্রাকৃতিক ও বাস্তবিক প্রমান ।

By Aryan Khanbd fbfd

Post of AH-কুরআন ও হাদিস দুটোই মানা গুরুত্বপূর্নঃ

Sourse:-https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2069828973253989&id=100006807181942

♦কুরআন ও হাদিস দুটোই মানা গুরুত্বপূর্নঃ
একজন সত্যিকারের মুসলিম হিসেবে কুরআন কে বিশ্বাস করা যতটা গুরুত্বপুর্ন ঠিক ততটাই গুরুত্ব পুর্ন নবী সঃ এর হাদিস কে বিশ্বাস করা।
নবী সঃ এর হাদিসে বিশ্বাস ও মানা  ব্যাতিত কেউ পরিপুর্ন মুসলিম হতে পারেনা।👳👳👳👳👳

.

অথচ বর্তমানে একদল মানুষ দেখা যায় নবী সঃ এর  হাদিস মানেনা মানতে হবেনা বলে মুখে ফেনা তুলছে ফেলছে।

তাদের ভাষ্য মতে শুধুই কুরআন মানলেই হবে বা প্রকৃত মুসলিম হওয়া যাবে।
তাদের মতে

যারা নবী সঃএর হাদিস মানে তারা

মূর্খ; অজ্ঞ ;আল্লাহর সাথে মুহাম্মদ সাঃ কে বিধানদাতা মানছে এমন আর কতকি!!

.

তারা তাদের এই কুফরি মতবাদ প্রতিষ্ঠা করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।
তারা এই ভ্রান্ত মতবাদ বিভিন্ন গ্রুপে প্রচার করে সাধারন মানুষদের কে ধোকা দিচ্ছে।

.

যদিও তারা সংখ্যায় অনেক কম তবু তাদের প্রচারের ফলে অনেক সাধারন মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়েছে।

.

যাই হোক মূল আলোচনায় আসি>

.
♦হাদিস কি ও কেন???

♦আমরা কেন হাদিস মানবো????

♦হাদিস মানার নির্দেশ কি কুরআনে আছে????
এই প্রশ্ন গুলোর জবাব পেলেই আসল সত্য বেরিয়ে আসবে…….

.

♦হাদিস:

 হাদিস বলতে সাধারনত আমরা বুঝি বানি/উপদেশ/বৃত্তান্ত/কথা।
আল্লাহ পবিত্র কুরআন কেউ হাদিস বলেছেন।(৩৯:২৩)

.
কুরআনে মোট ৬ ভাবে এই হাদিস শব্দটি প্রয়োগ হয়েছে।

কখনো কোন ঘটনাকে ;কখনো মুসার বৃত্তান্ত কে;কখনো মুহাম্মদ এর কথা কে

হাদিস বলে অভিহিত করা হয়েছে।

.

পক্ষান্তরে মুহাম্মদ যে সব বিষয়ে আদেশ/নিষেধ;মৌনতা(চুপ) থেকেছেন সে গুলোও হাদিসের অন্তরভুক্ত।।
৫৯:৭ মতে মুহাম্মদ সা: আমাদের যা দিবেন সেটা মেনে নেয়া প্রত্যেক মুসলিমের উপর ফরজ।

.

.

♦#হাদিস_কেন_মানবো?????

.

আল্লাহ ৩৩:২১ এ  বলেন মুহাম্মদ সঃ এর জীবনীতেই রয়েছে উত্তম আর্দশ।
এখন নবী সঃ এর  হাদিস যদি না মানেন তবে তার ব্যক্তি জীবন সম্পর্কে জানবেন কি করে????

কুরআনে তো তার পুরো জীবনী আসে নি!!

.

♦#হাদিস_মানার_নির্দেশ_কি_কুরআনে_আছে?????
উত্তর হচ্ছে অবশ্যই হাদিস মানার নির্দেশ কুরআনে আছে।
আল্লাহ ২:১৫১

২:২৩১

৪:১১৩ নং আয়াতে সেটা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।.📢📢📢📢

.

.

♦অনেকে হয়তো ভিন্নমত পোষন করে বলবেন #হিকমা দ্বারা হাদিস কে না বরং জ্ঞান কে বুঝিয়েছে।

তাদের কে বলবো তাহলে আসুন হিকমা বলতে আল্লাহ কি বুঝিয়েছেন সেটা দেখা যাক….

.

#হিকমা

প্রথমে বলে নেই হিকমা শব্দ টা ব্যাপক অর্থ বহন করে।

এই হিকমা দ্বারা কখনো কখনো হাদিস কে বুঝায় আবার কখনো কখনো জ্ঞান/প্রজ্ঞা কেও বুঝায়।
এখন আমাদের প্রসংগের উপর নির্ভর করে অর্থ নির্বাচন করতে হবে।

যেমন ধরুন

 কুরআনে সাল্লু দ্বারা কখনো সালাত কে বুঝাচ্ছে আবার এই সাল্লু দ্বারাই কখনো দুরুদ কে বুঝাচ্ছে।(৩৩:৫৬.)
আবার

মুনির=ধার করা আলো/প্রতিবিম্বিত আলো বুঝায়।

আল্লাহ কখনো চাঁদকে বুঝাতে মুনির শব্দ ব্যবহার করেছেন(২৫:৬১.)

আবার তার বর্ননা দিতেও মুনির শব্দ ব্যবহার করেছেন।(২৪:৩৫)
তাই একই শব্দ যে বারবার একই অর্থ প্রকাশ করবে সেটে ভাবা বোকামি।

.

.

এবার আসুন দেখি আল্লাহ হিকমা দ্বারা কি বুঝিয়েছেন.

.

আল্লাহ পবিত্র কুরআনের ২৮ নং সুরার ১৪ নং আয়াতে বলেন…..

.

যখন মূসা যৌবনে পদার্পন করলেন এবং পরিণত বয়স্ক হয়ে গেলেন, তখন আমি তাঁকে প্রজ্ঞা ও জ্ঞানদান করলাম। এমনিভাবে আমি সৎকর্মীদেরকে প্রতিদান দিয়ে থাকি(২৮:১৪)

.

এই আয়াতে আল্লাহ স্পষ্ট বলে দিয়েছেন হিকমা ও জ্ঞান দুইটি ভিন্ন বিষয়।

যদি একি অর্থ প্রকাশ করতো তবে আল্লাহ কেন ভিন্ন অর্থ প্রয়োগ করলেন???❗❗❗❗

.

.অপর আয়াতে আল্লাহ বলেন….

তিনিই নিরক্ষরদের মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাদের কাছে পাঠ করেন তার আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করেন এবং শিক্ষা দেন #কিতাব ও #হিকমত। ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর পথভ্রষ্টতায় লিপ্ত। (৬২:২)

.

এই আয়াতে কিতাব(কুরআন) ও হিকমাত(হাদিস) কে বুঝিয়েছেন।

.

আবার আল্লাহ বলেন…

.

তোমাদের শিক্ষা দেবেন কিতাব ও তাঁর তত্ত্বজ্ঞান এবং শিক্ষা দেবেন এমন বিষয় যা কখনো তোমরা জানতে না।(২:১৫১)
.এখানে তার জ্ঞানতত্ব মানে তার(মুহাম্মদ) হাদিস শিক্ষা দিবেন সেটা পরিষ্কার।

.

এর পরেও যারা ট্যাঁড়ামী করার জন্য বলবেন যে না না হিকমা মানে সব জায়গায় জ্ঞান /প্রজ্ঞাই বুঝাবে তাহলে বলবো জনাব..

হিকমা আই মিন জ্ঞান কি নাযিল করার জিনিস?/??

যেমন টা বলা হয়েছে 

.

যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়(২:২৩১)

এ।
হিকমা যদি হাদিস ই না হতো তবে নাযিলে প্রশ্নই ওঠে না।🔒🔒🔒🔒

.

♦এখন প্রশ্ন আসতে পারে যে মুহাম্মদ সা : এর সব কথাই কি ওহি????

.

এর জবাব হল মুহাম্মদ সা: এর জীবনী সাধারনত ভাগ হবে ২ টা ভাবে.
১.নবুওয়াতের আগে

২.নবুওয়াতের পরে

.

নবী সঃ নবুওয়াত পাবার পরে নবী সঃ এর সব কথাই ওহি ভিত্তিক ছিল।

তার মানে তিঁনি যে হাদিস গুলা বলেছেন সে গুলাও ওহি ভিত্তিক।

৫৩:৩-৪ নং সুরা সেটাই প্রমান করে।

.

নবী সঃ ওহি ব্যাতিত কোন হাদিস/কথা/বানী বলতেন না।

৬৯:৪৪-৪৮ আয়াত যার অকাট্য প্রমান।📖📖📖

.

.

#একটি_স্বংসয়_মুলক_প্রশ্ন_ও_তার_যৌক্তিক_জবাব….

.

.

যাদের আহলি কুরআন/সাবমিটার/প্রগ্রেসিভ মুসলিম এদের সম্পর্কে সামান্য ধারনা আছে তারা বিষয় টা লক্ষ্য করেছেন মনে হয়।

এরা মুলত নাস্তিকদের মত একটা স্বংসয়মুলক প্রশ্ন করে সাধারন মানুষ কে  বিভ্রান্তিতে ফেলতে চায়।
আপনি যদি নাস্তিকদের মাত্র একটা প্রশ্ন করতে বলেন দেখবেন তারা প্রথমেই যে প্রশ্নটা করবে সেটা হল

স্রষ্ঠা কি এমন একটা জিনিস বানাতে পারবে যেটা সে নিজেই ওঠাতে পারবেনা….

এই প্রশ্নটা করে সাধারন মানুষের কাছে যেমন স্রষ্ঠা কে বির্তকিত করে ঠিক

তেমনি 

.

আহলি কুরআন/সাবমিটাররা এমন একটা প্রশ্ন করে হাদিস কে বির্তকিত করে।

প্রশ্নটা হল….

 

কুরআন কি স্বয়ংসম্পূর্ন/বিস্তারিত /পুর্নাঙ্গ????
যদি বিস্তারিত/পুর্নাঙ্গ হয় তবে হাদিস মানার দরকার কি?????
মুলত এমন প্রশ্ন টা সাধারন কোন মানুষের কাছে বেশ যৌক্তিক মনে হতে পারে।

কিন্তু আদৌতে এটার পিছনে তেমন কোন লজিক নেই।

.

কুরআন বিস্তারিত আলহামদুলিল্লাহ সেটা আমরা মুসলিমরা কখনোই অস্বীকার করিনা।:🎤🎤🎤

তবে এর সঠিক ব্যাখা বুঝতে হলে নবী সঃ এর হাদিস মানতে হবে।

.

♦কুরআনের ব্যাখ্যা যদি নবী/রাসুল না করে থাকেন তবে কুরআন গ্রন্থ আকারে সেই কওমের লোকের কাছে নাযিল হলেই পারতো।

রাসুল আসার দরকার কি ছিল?????

.

রাসুল এ কারনেই এসেছে যে তিনি এ গুলার বিস্তারিত আলোচনা করে সেই কওমের লোকদের কাছে আল্লাহর বানি পৌঁছে দিবেন..

,
আল্লাহ ৯৩ নং সুরার ১১ নং আয়াতে বলেন…

.
আপনার পালনকর্তার নেয়ামতের কথা বিস্তারিত বর্ননা করুন।(৯৩:১১)

.

উক্ত আয়াত প্রমান করে নবী সঃ কুরআনের ব্যাখ্যাও করেছেন।📣📣📣

.

কি কিছু বুঝলেন নাতো???

আসুন একটা উদাহরন দেয়া যাক….

.

♦ধরুন একটা #ভাব_সম্প্রসারনের_বই আপনার কাছে আছে।

সেখানে ১০০ টা ভাব সম্প্রসারন আছে।

যেমন:

একতাই বল;

দুূজন বিদ্যান হলেও সর্বদা পরিত্যায্য;

ভোগে সুখ নয় ত্যাগেই প্রকৃত সুখ;

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড;

ইত্যাদি ইত্যাদি……

.

তো জনাব আপনার কাছে আমার জানার ছিল যে

এই সব বাক্যদ্বয়/ভাবসম্প্রসারন গুলি কি বিস্তারিত/পুর্নাঙ্গ বাক্য???????

যদি পুর্নাঙ্গ বাক্য হয় তবে কি পরীক্ষার হলে ছাত্ররা  এর কোন ব্যাখ্যা করবেন না?????

নাকি শুধু উক্ত বাক্যদ্বয় ই লিখে রাখবেন???
আর যদি বলেন বাক্য গুলি পুর্নাঙ্গ /বিস্তারিত নয় তাহলে আমার আরেকটা প্রশ্ন থেকে যায় বাক্যের মাঝে ভুল কোথায়???

মানে এটা অসম্পূর্ন বাক্য হলো কি করে❔❔❔❔❔

.

.

.

আসলে ভাব সম্প্রসারনের বাক্য গুলা বিস্তারিত/পুর্নাঙ্গ হওয়া সত্বেও যেমন পরীক্ষা হলে ছাত্রের কর্তব্য হলো সেটার ব্যাখ্যা করা ঠিক তেমন কুরআন পুর্নাঙ্গ /বিস্তারিত হওয়া সত্বেও মুহাম্মদ সা: কে আল্লাহ পাঠিয়েছেন সেই ছাত্রের ন্যায় এটার ব্যাখ্যা করার জন্য।

.

♦শতশত সমস্যা/বিষয়/ব্যাপার/প্রশ্নের মধ্যে একটা গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নঃ
 যদি কুরআনে ৮২/৮৩ বার নামাজ কায়েম /পড়তেই বলা হয় এবং এক রাকাত/নামাজের নিয়ম না বলা থাকে তবে হাদিস না মেনে কিভাবে নামাজ পড়বেন/কায়েম করবেন?? 
নাকি বলবেন নামাজ মানে কপাল ঠুকানো,উঠবস করা নয়??

নাকি নামাজই পড়বেন/কায়েম করবেন না??

.

অবশেষে বলতে চাই যারা হাদিস কে বাদ দিয়ে শুধু কুরআন অনুসরন করতে চান তারা কিছুতেই প্রকৃত মুসলিম হতে পারবেন না।

.

আল্লাহ আমাদের সবাই কে বুঝার তৌফিক দান করুন #আমিন
(মূল লিখা #প্রিন্স_শাকিল_খান এবং সকল প্রশ্নের জবাব দেবেন শাকিল সহ  সকল আহলুল কুরআন ও হাদিসের অনুসারী মুসলীম গন)

Zakat

By Romjan Hussoin fbfd 

সালাতীদের (নামাজিদের) ভয় দেখাও যাতে তারা যাকাত দেয় (পরিশুদ্ধ / পবিত্র হয়)।

যাকাত, যাক্কা বা যাক্কি শব্দের অর্থ পবিত্র, পরিশোধন, পরিশুদ্ধ।
১. ‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য, যারা যাকাত দেয় না (পরিশুদ্ধ হয় না) এবং তারা আখিরাতেও অবিশ্বাসী (কাফির) [৪১:৬-৭]; সূরা-৪১, হা-মীম, আস-সাজদা, আয়াতঃ ৬-৭। কাফির অর্থ অবিশ্বাসী বা নাস্তিক। ‘আল্লাহ কাফিরদের হেদায়েত করেন না (১৬:১০৭-১০৯)। কাফিররা কুরআন বুঝতে পারে না (১৭:৪৫-৪৬)। কাফিরদের প্রার্থনা ব্যর্থ হয় (১৩:১৪; ৪০:৫০)।

আমাদের যাকাত প্রদান না করে কাফির হয়ে মৃত্যু বরণ করা উচিত হবে কি?
২. ‘ফির‘আওনের নিকট যাও, সে তো সীমালংঘন করেছে,’ এবং বল, ‘তোমার কি আগ্রহ আছে যে, তুমি পবিত্র হও (যাকাত দাও) [৭৯:১৭-১৮]; সূরা-৭৯, নাযি’আত, আয়াতঃ ১৭-১৭।

‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য, যারা যাকাত দেয় না (পরিশুদ্ধ হয় না) এবং তারা আখিরাতেও অবিশ্বাসী (কাফির) [৪১:৬-৭]; সূরা-৪১, হা-মীম, আস-সাজদা, আয়াতঃ ৬-৭। কাফির অর্থ অবিশ্বাসী বা নাস্তিক। ‘আল্লাহ কাফিরদের হেদায়েত করেন না (১৬:১০৭-১০৯)। কাফিররা কুরআন বুঝতে পারে না (১৭:৪৫-৪৬)। কাফিরদের প্রার্থনা ব্যর্থ হয় (১৩:১৪; ৪০:৫০)।

আমাদের যাকাত প্রদান না করে কাফির হয়ে মৃত্যু বরণ করা উচিত হবে কি?
৩. যে স্বীয় মাল (সম্পদ) দান করে যাকাতের (আত্মশুদ্ধির / পবিত্রতার) জ্ন্য, এবং তার প্রতি কারও অনুগ্রহের প্রতিদানে নহে, কেবল তার মহান রবের সন্তুষ্টির প্রত্যাশায়; সে তো অচিরেই সন্তোষ লাভ করবে (৯২:১৮-২১); সূরা-৯২, লায়ল, আয়াতঃ ১৮-২১।

‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য, যারা যাকাত দেয় না (পরিশুদ্ধ হয় না) এবং তারা আখিরাতেও অবিশ্বাসী (কাফির) [৪১:৬-৭]; সূরা-৪১, হা-মীম, আস-সাজদা, আয়াতঃ ৬-৭। কাফির অর্থ অবিশ্বাসী বা নাস্তিক। ‘আল্লাহ কাফিরদের হেদায়েত করেন না (১৬:১০৭-১০৯)। কাফিররা কুরআন বুঝতে পারে না (১৭:৪৫-৪৬)। কাফিরদের প্রার্থনা ব্যর্থ হয় (১৩:১৪; ৪০:৫০)।

আমাদের যাকাত প্রদান না করে কাফির হয়ে মৃত্যু বরণ করা উচিত হবে কি?
৪. ‘নিশ্চয়ই সাফল্য লাভ করবে যে পবিত্রতা অর্জন করে (যাকাত দেয়) এবং তার রবের নাম স্মরণ করে ও মুসল্লি হয়। কিন্তু তোমরা দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দাও, অথচ আখিরাতই উৎকৃষ্টতর ও স্থায়ী (৮৭:১৪-১৭)।  ‘সে-ই সফল কাম হবে, যে নিজকে পরিশুদ্ধ করেবে ( যাকাত দিবে), এবং সে-ই ব্যর্থ হবে, যে নিজকে কলুয়াচ্ছন্ন করবে (৯১:৯-১০)।

‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য, যারা যাকাত দেয় না (পরিশুদ্ধ হয় না) এবং তারা আখিরাতেও অবিশ্বাসী (কাফির) [৪১:৬-৭]; সূরা-৪১, হা-মীম, আস-সাজদা, আয়াতঃ ৬-৭। কাফির অর্থ অবিশ্বাসী বা নাস্তিক। ‘আল্লাহ কাফিরদের হেদায়েত করেন না (১৬:১০৭-১০৯)। কাফিররা কুরআন বুঝতে পারে না (১৭:৪৫-৪৬)। কাফিরদের প্রার্থনা ব্যর্থ হয় (১৩:১৪; ৪০:৫০)।

আমাদের যাকাত প্রদান না করে কাফির হয়ে মৃত্যু বরণ করা উচিত হবে কি?
৫. ‘যে তার রবের নিকট অপরাধী হয়ে উপস্থিত হবে তার জন্য তো আছে জাহান্নাম, সেথায় সে মরবেও না, বাঁচবেও না। যারা তাঁর নিকট উপস্থিত হবে মু‘মিন অবস্থায় সৎকর্ম করে, তাদের জন্য আছে সমুচ্চ মর্যদা—স্থায়ী জান্নাত, সেথায় তারা স্থায়ী হবে এবং এ পুরস্কার তাদেরই, যারা পবিত্র (যাকাত); সূরা-২০, তা-হা, আয়াতঃ ৭৪-৭৬।

‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য, যারা যাকাত দেয় না (পরিশুদ্ধ হয় না) এবং তারা আখিরাতেও অবিশ্বাসী (কাফির) [৪১:৬-৭]; সূরা-৪১, হা-মীম, আস-সাজদা, আয়াতঃ ৬-৭। কাফির অর্থ অবিশ্বাসী বা নাস্তিক। ‘আল্লাহ কাফিরদের হেদায়েত করেন না (১৬:১০৭-১০৯)। কাফিররা কুরআন বুঝতে পারে না (১৭:৪৫-৪৬)। কাফিরদের প্রার্থনা ব্যর্থ হয় (১৩:১৪; ৪০:৫০)।

আমাদের যাকাত প্রদান না করে কাফির হয়ে মৃত্যু বরণ করা উচিত হবে কি?
৬. ‘যারা ঈমান আনে, আমেলূ সালেহ (সৎকর্ম) করে, সালাতে (প্রার্থনাতে) দাঁড়ায় এবং যাকাত দেয়, তাদের পুরস্কার আছে তাদের রবের নিকট। তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিতও হবে না (২:২৭৭); সূরা-২, বাকারা, আয়াত-২৭৭।

‘দুর্ভোগ মুশরিকদের জন্য, যারা যাকাত দেয় না (পরিশুদ্ধ হয় না) এবং তারা আখিরাতেও অবিশ্বাসী (কাফির) [৪১:৬-৭]; সূরা-৪১, হা-মীম, আস-সাজদা, আয়াতঃ ৬-৭। কাফির অর্থ অবিশ্বাসী বা নাস্তিক। ‘আল্লাহ কাফিরদের হেদায়েত করেন না (১৬:১০৭-১০৯)। কাফিররা কুরআন বুঝতে পারে না (১৭:৪৫-৪৬)। কাফিরদের প্রার্থনা ব্যর্থ হয় (১৩:১৪; ৪০:৫০)।

আমাদের যাকাত প্রদান না করে কাফির হয়ে মৃত্যু বরণ করা উচিত হবে কি?

কুরআনে ‘হিকমত’ দ্বারা কি হাদিস শিক্ষা বুঝায়?

কুরআনে ‘হিকমত’ দ্বারা কি হাদিস শিক্ষা বুঝায়??

১. তিনি (আল্লাহ) যাকে ইচ্ছা হিকমত দান করেন এবং যাকে হিকমত প্রদান করা হয় তাকে প্রভূত কল্যাণ দান করা হয় (২:২৬৯)। [উক্ত আয়াত দ্বারা আল্লাহ রাসূলের হাদিস না কুরআনের প্রয়োগ জ্ঞানকে বুঝিয়েছেন?]

২. আল্লাহর আয়াত ও হিকমত যা তোমাদের গৃহে পঠিত হয়, তা তোমরা স্মরণ রাখবে (৩৩:৩৪)। [উক্ত আয়াতে আল্লাহ নবীর স্ত্রীদের হিকমত দ্বারা হাদিস না কুরআনের প্রয়োগ জ্ঞান স্মরণ রাখতে বলেছেন?]

৩. তুমি (রাসূল) মানুষকে তোমার রবের পথে আহবান কর হিকমত ও সদুপদেশ দ্বারা (১৬:১২৫)। উক্ত আয়াতে রাসূল হিকমত দ্বারা নিজের হাদিস (কথা) শিক্ষা দিতেন না কুরআনের প্রয়োগ জ্ঞান শিক্ষা দিতেন?]

৪. ইবরাহীম প্রার্থনা করলেন, ‘আমার রব! আমাকে হিকমত দান করুন এবং সালেহিনদের শামিল করুন (২৬:৮৩) [উক্ত আয়াতে হিকমত দ্বারা ইবরাহীম রাসূলের হাদিস শিখতে চেয়েছিলেন, না আল্লাহর কিতাবের প্রয়োগ জ্ঞান শিখতে চেয়েছিলেন?]

৫. আমি লুকমানকে হিকমত দান করেছিলাম (৩১:১২)। [উক্ত আয়াতে লুকমানকে হিকমত দ্বারা কোন কিছুর প্রয়োগ জ্ঞান দান করেছিলেন না হাদিস শিক্ষা দিতে বলেছেলেন?]

৬. আল্লাহ দাঊদকে রাজত্ব ও হিকমত দান করেছিলেন (২:২৫১)। [উক্ত আয়াতে হিকমত দ্বারা আল্লাহ দাঊদকে যবুর কিতাবের প্রয়োগ জ্ঞান দান করেছিলেন না হাদিস শিক্ষা দিয়েছিলেন?]

.

Source and comments:-

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1891783671075787&id=1649306628656827

Salat-no similarities Quran and so-called Hadiths

Fbfd Badsa Munsibd 

কোরআনে, সালাওয়াতিল,ওসতা একবার,প্রচলিত হাদিসে তিনবার,

কুরআনে দেখুন,,তোমরা সালাতের প্রতি যত্নবান হবে, বিশেষ মধ্যবর্তী সালাতের, ওসতা, মানে, (মধ্যবর্তী,মধ্যম,উত্তম,অভ্যন্তরে  শ্রেষ্ঠ,প্রমান,,২:১৪৩/৫:৮৯/৬৮:২৮/১০০:৫)।জুমুআর (৬২:৯)দিনে ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ করে ওসতার বা মধ্যবর্তী সালাতের জন্য আহ্বান করা হয়েছে,। দৈনিক যদি পাচঁ ওয়াক্ত সালাত আল্লাহর হুকুম হয়,তাহলে জুমুআর (শুক্রবারের সালাতের ব্যপারে আল্লাহ অত্যান্ত গুরুত্যের সাথে আদায় করার জন্য তাগিত দিয়েছেন, তাহলে শুক্রবারের সালাতের নাম কি? এবং যেহেতু শুক্রবারের সালাত জোহর বা দুপুরে পড়া হয়, তাহলে জোহর সালাত, ও আল্লাহর হুকুম, ফরজ, পড়তেই হবে বাধ্যতামুলক, তো শুক্রবারে কেন জোহরের সালাত, পড়া হয়না ঐ দিন আল্লাহর হুকুম কোথায় থাকে? 

এবার প্রচলিত হাদিস দেখুন, ওসতার সালাত ফজরের সালাত,( মোয়াত্তাও জামে তিরমিজি,ইবনু মাযাহ,) : মিশকাত,২/৫৮৮.৫৮৯।ওসতার সালাত যোহরের সালাত,(আহমাদ,আবু দাউদ, মালেক ও তিরমিজি):মিশকাত,২/৫৮৬.৫৮৭/ওসতার সালাত – আসরের সালাত,( বুখারী, মুসলিম,তিরমিজি, :- মিশকাত (২/৫৮৩.৫৮৪/, প্রশ্ন রাসুল সাঃ ৫:৬৭ অনুযাই, ওসতার সালাত, একবার, ফজর,একবার,জোহর, একবার,আসর বলতে পারেন কি?

No so-called scholar understand the Quran including Zakir

screenshot_20171007_17550813877219.png

By MD. Lipu

আমি চেলেন্জ করে বলছি, যত বড় পীর বলেন, তাবলীগ জামাতের বুজর্গ বলেন, আহলে হাদিসের শায়েখ বলেন, হেফাজত ইসলামের আমীর বলেন, ডঃ জাকের নায়েক বলেন, জামাত ইসলামে সহ সকল ইসলামী দলের নেতা বলেন, তারা কেউ কোরআন পরিপুর্ন ভাবে পড়ে নাই, জানে না? ৫/৬৮ সুরা মায়েদার ৬৮ নং আয়াত অনুযায়ী তারা কোনো ভিত্তির উপর বা কোন পথেই নেই।আমি গ্যারান্টা দিয়ে বলিতে পারি যদি, তারা বিশ্বাসী হয়, মুত্তাকী হয়, এবং কোরআন বুঝে পড়ে, তবে, ইন শা আল্লাহ ,  সরল পথ পাবে, ২/২,। মুত্তাকী তারাই যারা সত্যকে মেনে নেয় ৩৯/৩৩।আমি আরবী বুঝি না কিন্তু আল্লাহকে বুঝি।সৌদি বাসীরা আরবী ভাষার লোক হয়েও তারা মোনাফেক ও কুফরীতে শ্রেষ্ঠ,  এটা আমার কথা নয় আল্লাহর কথা, ৯/৯৭,৯৮ সুরা তওবা আয়াত ৯৭,৯৮।এটা বলার কারন আপনারা কারো আরবী ভাষার উপর নির্ভর করে, আলেম যাচাই করবেন না?  সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী হলো একমাত্র কোরআন।তাই জাহান্নামের আগুন হতে বাঁচতে চাইলে, সোওয়াবের আশায় অন্ধর মতো কোরআন না পড়ে, কোরআন বুঝে পড়ুন।আপনি না বুঝলে পালন করবেন কি ভাবে?আল্লাহ বলেন, যারা কোরআন মেনে চলে, তারাই মুসলিম, ২৭/৮১ সুরা নামল আয়াত ৮১।বিঃদ্রঃ মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যাবস্থা অন্ধ, কারন মাদ্রাসার সৃষ্টিই বৃটিশরা করে, ৩১/৬ লাহওয়াল হাদিস শিখিয়ে, আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করেছে, ৬/১১২ নং আয়াতে যে নবীর শত্রুদের কথা বলেছেন তারা।খৃষ্টানরা টিচ দিয়েছেন।এখনো তাদের তালিকা মাদ্রাসায় শিক্ষকদের লিষ্টে রাখা আছে দেখতে পারেন?

Fbfd.. MD lipubd

হাদীস মতে মুহাম্মাদ (সাঃ) সকল নবীর নবী কিন্তু কোরআন মতে নয়।

Fbfd= হাদীস মতে মুহাম্মাদ (সাঃ) সকল নবীর নবী কিন্তু কোরআন মতে নয়।
তর্কটি অতি পুরনো! তবে অবশ্যই মৌলিক। কোরআন ও শরিয়ার সাথে বেশ কিছু বিষয় নিয়ে অনেকটাই মতনৈক্য রয়েছে তবুও প্রকৃত আসল তথ্য উদঘাটনের চেষ্টা কেউ করেননী তাও নয়, তবে এই তথ্য সন্ধানে কেউ বেশী অগ্রসর হয়নি নানান কারনে। এই প্রকৃত তথ্য উদঘাটনে গোড়াহ মৌলবাদী জ্ঞানহীন সুনামক্ষ্যত আলেম ওলামাদের ভয় করেছে বেশীর ভাগ মানুষ, গবেষক, লেখক, কলামিষ্ট। এই ধরনের প্রশ্ন করার জন্য কিংবা লেখার জন্য যখন’ই কেউ এগিয়ে এসেছে একটু সাহস করে! ঠিক তখনি অনেকেই লাঞ্চিত হয়েছেন, আঘাত প্রাপ্ত হয়েছেন। কারো কারো বাড়ী ঘর লাইব্রেরী পুড়ানো হয়েছে। অনেকের জীবনের অভিশাপ হয়েছে এই ধরনের প্রশ্ন করার জন্য। যে যেই ধর্মের হোকনা কেন ধর্ম বিষয় নিয়ে জানতে ইচ্ছা হতেই পারে সেইটাকে খর্ব না করে বিষয়টি কে খারাপ অর্থে না দেখে গণতন্ত্রের চর্চায় মৌলিক অর্থে দাড় করিয়ে প্রকৃত সদুত্তর দেয়াই হচ্ছে স্ব স্ব ধর্মের আলেম ওলামাদের কাজ।
অনেক আলেম ওলামাদের বলতে শুনেছি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সকল নবীর নবী, জানিনা কোরআন বাদ দিয়ে তারা এটা কিসের ভিত্তিতে এত জোর দিয়ে বলেন। তবে যারা ধর্মের মূল হোতা, ধারক বাহক তারা দু’ একটি কথা বলে থাকেন বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে হাদীস থেকে। অবশ্য কোরআনের পরেই সারা পৃথিবী জুড়ে মুসলিমদের কাছে স্থান করে নিয়েছে মানুষের লেখা শরীয়া সুন্নাহ নামে খ্যাত হাদীস গ্রন্থ গুলি। হাদীস রাইটাররা যে কোন দরবেশ, অলি, কুতুব, গাউসুল আযম কিংবা পীর ছিলেন না, তাদের উপর {আল্লাহ} প্রদত্ত কোন অহিও হতনা তা সকলেরী জানা; সেই কারনে হাদীস সংগ্রহে ভুল হতেই পারে; আর মানুষ কোনক্রমেই ভুলের উর্দ্ধে নয়। কোরআন কেবলী অন্য আর রাসুলের মত রাসুল হিসাবে এবং সতর্ককারী হিসাবে পৃথিবীতে পাঠিয়েছে। একটু জানার চেষ্টা করি কোরআনের আলোতে।
সূরা ইমরান-৩:১৪৪

وَمَا مُحَمَّدٌ إِلاَّ رَسُولٌ قَدْ خَلَتْ مِن قَبْلِهِ الرُّسُلُ أَفَإِن مَّاتَ أَوْ قُتِلَ انقَلَبْتُمْ عَلَى أَعْقَابِكُمْ وَمَن
يَنقَلِبْ عَلَىَ عَقِبَيْهِ فَلَن يَضُرَّ اللّهَ شَيْئًا وَسَيَجْزِي اللّهُ الشَّاكِرِينَ

আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে? বস্তুতঃ কেউ যদি পশ্চাদপসরণ করে, তবে তাতে আল্লাহর কিছুই ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ, আল্লাহ তাদের সওয়াব দান করবেন।
সূলা কাহফ-১৮:৫৬

وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِينَ إِلَّا مُبَشِّرِينَ وَمُنذِرِينَ وَيُجَادِلُ الَّذِينَ كَفَرُوا بِالْبَاطِلِ لِيُدْحِضُوا بِهِ الْحَقَّ وَاتَّخَذُوا آيَاتِي وَمَا أُنذِرُوا هُزُوًا

আমি রাসূলগনকে সুসংবাদ দাতা ও ভয় প্রদর্শন কারীরূপেই প্রেরণ করি এবং কাফেররাই মিথ্যা অবলম্বনে বিতর্ক করে, তা দ্বারা সত্যকে ব্যর্থ করে দেয়ার উদ্দেশে এবং তারা আমার নিদর্শনাবলীও যদ্বারা তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করা হয়, সেগুলোকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করেছে।
সূরা কাহফ-১৮:১১০

قُلْ إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ مِّثْلُكُمْ يُوحَى إِلَيَّ أَنَّمَا إِلَهُكُمْ إِلَهٌ وَاحِدٌ فَمَن كَانَ يَرْجُو لِقَاء رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا

বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।
সূরা বনী ইসরাঈল-১৭:১০৫

وَبِالْحَقِّ أَنزَلْنَاهُ وَبِالْحَقِّ نَزَلَ وَمَا أَرْسَلْنَاكَ إِلاَّ مُبَشِّرًا وَنَذِيرًا

আমি সত্যসহ এ কোরআন নাযিল করেছি এবং সত্য সহ এটা নাযিল হয়েছে। আমি তো আপনাকে শুধু সুসংবাদাতা ও ভয়প্রদর্শক করেই প্রেরণ করেছি।
সূরা হাজ্জ্ব-২২:৪৯

قُلْ يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّمَا أَنَا لَكُمْ نَذِيرٌ مُّبِينٌ

বলুনঃ হে লোক সকল! আমি তো তোমাদের জন্যে স্পষ্ট ভাষায় সতর্ককারী।
সূরা আনকাবুত-২৯:৫০

الْآيَاتُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

বলুন, নিদর্শন তো আল্লাহর ইচ্ছাধীন। আমি তো একজন সুস্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র।
সূরা আহযাব-৩৩:৪০-৪৫

مَّا كَانَ مُحَمَّدٌ أَبَا أَحَدٍ مِّن رِّجَالِكُمْ وَلَكِن رَّسُولَ اللَّهِ وَخَاتَمَ النَّبِيِّينَ وَكَانَ اللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمً

মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল, নবীদের শীল। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
يَا أَيُّهَا النَّبِيُّ إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُبَشِّرًا وَنَذِيرً

হে নবী! আমি আপনাকে সাক্ষী, সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি।
সূরা ফাতির-৩৫:২৩-২৪

إِنْ أَنتَ إِلَّا نَذِيرٌ

আপনি তো কেবল একজন সতর্ককারী।
إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ بِالْحَقِّ بَشِيرًا وَنَذِيرًا وَإِن مِّنْ أُمَّةٍ إِلَّا خلَا فِيهَا نَذِيرٌ

আমি আপনাকে সত্যধর্মসহ পাঠিয়েছি সংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। এমন কোন সম্প্রদায় নেই যাতে সতর্ককারী আসেনি।
সূরা ইয়াসীন-৩৬:৩৬

لِتُنذِرَ قَوْمًا مَّا أُنذِرَ آبَاؤُهُمْ فَهُمْ غَافِلُونَ

যাতে আপনি এমন এক জাতিকে সতর্ক করেন, যাদের পূর্ব পুরুষগণকেও সতর্ক করা হয়নি। ফলে তারা গাফেল।
সূরা ছোয়াদ-৩৮:৪

وَعَجِبُوا أَن جَاءهُم مُّنذِرٌ مِّنْهُمْ وَقَالَ الْكَافِرُونَ هَذَا سَاحِرٌ كَذَّابٌ

তারা বিস্ময়বোধ করে যে, তাদেরই কাছে তাদের মধ্যে থেকে একজন সতর্ককারী আগমন করেছেন। আর কাফেররা বলে এ-তো এক মিথ্যাচারী যাদুকর।
সূরা ক্বাফ-৫০:২

بَلْ عَجِبُوا أَن جَاءهُمْ مُنذِرٌ مِّنْهُمْ فَقَالَ الْكَافِرُونَ هَذَا شَيْءٌ عَجِيبٌ

বরং তারা তাদের মধ্য থেকেই একজন ভয় প্রদর্শনকারী আগমন করেছে দেখে বিস্ময় বোধ করে। অতঃপর কাফেররা বলেঃ এটা আশ্চর্যের ব্যাপার।
সূরা আয-যারিয়াত-৫১:৫১

وَلَا تَجْعَلُوا مَعَ اللَّهِ إِلَهًا آخَرَ إِنِّي لَكُم مِّنْهُ نَذِيرٌ مُّبِينٌ

তোমরা আল্লাহর সাথে কোন উপাস্য সাব্যস্ত করো না। আমি তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য সুস্পষ্ট সতর্ককারী।
সূরা আল মুলক-৬৭:২৬

قُلْ إِنَّمَا الْعِلْمُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

বলুন, এর জ্ঞান আল্লাহ তা’আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল প্রকাশ্য সতর্ককারী।
সূরা হা-মীম সেজদাহ-৪১:৪৩

مَا يُقَالُ لَكَ إِلَّا مَا قَدْ قِيلَ لِلرُّسُلِ مِن قَبْلِكَ إِنَّ رَبَّكَ لَذُو مَغْفِرَةٍ وَذُو عِقَابٍ أَلِيمٍ

আপনাকে তো তাই বলা হয়, যা বলা হত পূর্ববর্তী রসূলগনকে। নিশ্চয় আপনার পালনকর্তার কাছে রয়েছে ক্ষমা এবং রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।
সূরা আহক্বাফ-৪৬:৯

قُلْ مَا كُنتُ بِدْعًا مِّنْ الرُّسُلِ وَمَا أَدْرِي مَا يُفْعَلُ بِي وَلَا بِكُمْ إِنْ أَتَّبِعُ إِلَّا مَا يُوحَى إِلَيَّ وَمَا أَنَا إِلَّا نَذِيرٌ مُّبِينٌ

বলুন, আমি তো কোন নতুন রসূল নই। আমি জানি না, আমার ও তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে। আমি কেবল তারই অনুসরণ করি, যা আমার প্রতি ওহী করা হয়। আমি স্পষ্ট সতর্ক কারী বৈ নই।
সূরা নাহল-১৬:৩৫

وَقَالَ الَّذِينَ أَشْرَكُواْ لَوْ شَاء اللّهُ مَا عَبَدْنَا مِن دُونِهِ مِن شَيْءٍ نَّحْنُ وَلا آبَاؤُنَا وَلاَ حَرَّمْنَا مِن دُونِهِ مِن شَيْءٍ كَذَلِكَ فَعَلَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ فَهَلْ عَلَى الرُّسُلِ إِلاَّ الْبَلاغُ الْمُبِينُ

মুশরিকরা বললঃ যদি আল্লাহ চাইতেন, তবে আমরা তাঁকে ছাড়া কারও এবাদত করতাম না এবং আমাদের পিতৃপুরুষেরাও করত না এবং তাঁর নির্দেশ ছাড়া কোন বস্তুই আমরা হারাম করতাম না। তাদের পূর্ববর্তীরা এমনই করেছে। রাসূলের দায়িত্ব তো শুধুমাত্র সুস্পষ্ট বাণী পৌছিয়ে দেয়া।
সূরা আনকাবুত-২৯:১৮

وَإِن تُكَذِّبُوا فَقَدْ كَذَّبَ أُمَمٌ مِّن قَبْلِكُمْ وَمَا عَلَى الرَّسُولِ إِلَّا الْبَلَاغُ الْمُبِينُ

তোমরা যদি মিথ্যাবাদী বল, তবে তোমাদের পূর্ববর্তীরাও তো মিথ্যাবাদী বলেছে। স্পষ্টভাবে পয়গাম পৌছে দেয়াই তো রসূলের দায়িত্ব।
সূরা আশ-শুরা-৪২:৭

وَكَذَلِكَ أَوْحَيْنَا إِلَيْكَ قُرْآنًا عَرَبِيًّا لِّتُنذِرَ أُمَّ الْقُرَى وَمَنْ حَوْلَهَا وَتُنذِرَ يَوْمَ الْجَمْعِ لَا رَيْبَ فِيهِ فَرِيقٌ فِي الْجَنَّةِ وَفَرِيقٌ فِي السَّعِيرِ

এমনি ভাবে আমি আপনার প্রতি আরবী ভাষায় কোরআন নাযিল করেছি, যাতে আপনি মক্কা ও তার আশ-পাশের লোকদের সতর্ক করেন এবং সতর্ক করেন সমাবেশের দিন সম্পর্কে, যাতে কোন সন্দেহ নেই। একদল জান্নাতে এবং একদল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।

====================================

৫:৯২

৬৪:১২

রাসূলের আদর্শ উত্তম আদর্শ।

যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে, তাদের জন্যে রসূলুল্লাহর মধ্যে উত্তম নমুনা রয়েছে।(৩৩:২১)
রাসূলের আদর্শ হচ্ছে কোরআন অনুসরণ করা। মাঝে মধ্যে তার ভুলও হয়েছে (৩৩:৩৭; ৬৬:১; ৮০:৮-১১) তে কিন্তু সে কোরআন অনুযায়ী নিজেকে সংশোধন করে নিয়েছে। আমাদের আদর্শও হবে কোরআন অনুসরণ করা। আমাদের ভুলগুলোকে কোরআনের আলোকে সংশোধন করা।

অন্যান্য রাসূলের মত মুহাম্মাদ (সাঃ) রাসূলের জীবনাদর্শের অনুসরনীয় দৃষ্টান্ত কোরআনের বর্নিত আছে। এটা মনে করার কারন নেই রাসূলের জীবনাদর্শের জন্য আলাদা গ্রন্থের দরকার। কোরআন বলেছে নবী ইব্রাহিম ও তার সাথীদের মধ্যেও আমাদের জন্য উত্তম আদর্শ রয়েছে। (৬০:৪,৬)
রাসূলের মান্যতা কি কোরআনের বাইরে?

৭:২-৩ থেকে দেখলাম। কোরআনের বাইরে অন্য কোনো অবিভাবকের অনুসরণ করা যাবে না। রাসূলের শিক্ষা যদি কোরআনের বাইরে হয় তাহলে রাসূলকেও মান্য করা যাবে না ৭:২-৩ অনুযায়ী। আবার অন্য আয়াতে আছে {আল্লাহকে} অনুসরণ কর, রাসুলকে অনুসরণ কর। এই নির্দেশ যদি পালন করি (রাসূলের শিক্ষা কোরআনের বাইরে ধরে) তাহলে ৭:২-৩ আয়াত মান্য করা হবে না? কিন্তু কোরআনে কোনো পরস্পর বিরুধী বক্তব্য নেই। (৪:৮২)

যদি শুধুমাত্র কোরআন মানাই রাসূলের শিক্ষা হয় তাহলেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। অর্থাৎ কোরআনই হচ্ছে রাসূলকে মান্য করা।
অনেকে না বুঝেই এরকম কটা আয়াত দিয়ে বলে আল্লাহ কে মান্য করো ও রাসূল কে মান্যতা করো। আল্লাহ কে মান্য করো ও রাসুল কে অনুগত্য করো।
অবশ্যই রাসুল কে মান্যতা করতেই হবে কারণ তাহাকে আল্লাহ আল্লাহ’র প্রতিনিধি আমাদের জন্য করেছন। রাসাল(সাঃ)কি ওহী (কোরআন) ব্যতীত অন্য কোন প্রত্যাদেশ প্রচারের দ্বায়িত্ব পেয়েছিলেন?

আর আল্লাহ কি তাঁর বার্তা নিজে আপনার আমার সকল মানুষের কানে কানে এসে বলে যাবেন নাকি একজন প্রতিনিধি নিযুক্ত করবেন?

অনেকের কথাবার্তায় বুঝা যায় তাদের কাছেও আল্লাহ অহীহ দিলোনা কেন?

==================================

আল্লাহ কোরআনে কেবলী সতর্ককারী হিসাবেই মুহাম্মাদ (সাঃ) কে সম্বর্ধন করেছেন তা’ উল্লেখিত সূরা ও আয়াত থেকে জানলাম। এমন অনেক আরও আয়াত আছে এই ধরনের । অনেকই বলবে কোরআনে নাই তবে হাদীসে আছে। এখন প্রশ্ন আসতেই পারে হাদীস ছাড়া কোরআন অপূর্ণ কিতাব? নিশ্চয় নয়। আল্লাহ কোরআনের সূরা নমল ২৭:৭৫ আয়অতে বলেছেনঃ

وَمَا مِنْ غَائِبَةٍ فِي السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِلَّا فِي كِتَابٍ مُّبِينٍ

আকাশে ও পৃথিবীতে এমন কোন গোপন ভেদ নেই, যা সু’স্পষ্ট কিতাবে না আছে।
আল্লাহ’র এই উল্লেখিত আয়াত গুলো যদি আমরা বিশ্বাস করি তাহলে আয়াত মতে মুহাম্মাদ (সাঃ) কেবলী অন্য রাসুলের মত-ই একজন সতর্ককারী মাত্র। কোরআনের আয়াত বিশ্বাস করলে মানবেন, আর যদি আয়াত গুলো ঠিক নয় মনে করেন তাহলে সঠিক যুক্তি দিয়ে বলবেন এই আশা কির। যুক্তি হতে হবে কেবল কোরআন থেকে।

Source link comments:-

fbfd.. https://m.facebook.com/groups/1805246912824708?view=permalink&id=1917522634930468

Take guide only from Allah swt, otherwise  astrey

fbfd হে আমার প্রতিপালক! যারা তোমার বাণী প্রচার করা থেকে আমাকে বিরত রাখতে চায়, তাদেরকে তুমি ক্ষমা করো, তাদের প্রতি দয়া করো কারণ যারাই তোমার বাণী প্রচারে মানুষকে বাধা দিয়েছে তারাই বাস্তব জীবনে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে এবং  লাঞ্চিত হয়েছে দুনিয়াতে ও আখেরাতে।পূর্ববর্তী যত সম্প্রদায়কে আল্লাহ ধ্বংস করেছেন তাদের অপরাধ ছিল, তারা আল্লাহর বাণী প্রচারে মানুষকে বাধা দিত এবং তাদের প্রতিপালকের কাছ থেকে আগত সত্যকে জানার পরও তা তাদের পিছনে ফেলে রেখেছিল এবং অস্বীকার করেছিল সুস্পষ্ট  বার্তাবাহককে।

You should have a group for Dawah

fbfd যে আল্লাহর  পথে চলার চেষ্টা করে সে কখনো আপনাকে  মিথ্যার আশ্রয় নিতে বলবে না, কুপ্রবৃত্তি করতে বলবে না, মিথ্যা সাক্ষী দিতে বলবে না, পশ্চাতে নিন্দা  করতে বলবে না,অন্যায় কাজ করতে বলবে না, সবার সাথে খারাপ ব্যবহার করতে বলবে না, কারো বিষয়ে সমালোচনা করতে বলবে না বরং সে আপনাকে উপদেশ দিবে ভালো কাজ করতে, মন্দ কাজ করা থেকে বিরত থাকতে, ন্যায় বিচার করতে, সত্য সাক্ষী দিতে, মিথ্যার আশ্রয় না নিতে, সবার সাথে ভাল ব্যবহার করতে  অর্থাৎ  সে যথাসাধ্য  চেষ্টা করবে আপনাকে ভাল কাজের উপদেশ দিতে।তাই সবাইকে আল্লাহর কাছে সর্বদা প্রার্থনা করা উচিত যে,  তিনি যেন  সৎকাজে উৎসাহ দানকারীদের সাথে আমাদের সম্পৃক্ত রাখেন যাতে আমরা এদের সংস্পর্শে থেকে ভালগুণ গুলো অর্জন করতে পারি।

Dawah with hiqmah

Fb fd

সূরা কাহাফ

১৮:২৭-২৮

হে নবী, তোমার প্রতিপালকের প্রেরিত কিতাব থেকে ওদের পাঠ করে শোনাও। তাঁর বাণী পরিবর্তন করার কেউ নেই। আর তোমারও তিনি ছাড়া কোনো আশ্রয় নেই। তোমার প্রতিপালকের সন্তুষ্টিলাভের জন্যে যারা সকাল-সন্ধ্যায় তাঁকে ডাকে, তুমি সবসময় তাদের সাথে একাত্ম থেকো। পার্থিব জীবনের জাঁকজমকের খেয়াল যেন তোমার দৃষ্টিকে তাদের থেকে দূরে সরিয়ে না নেয়। আর আমাকে স্মরণ করার ব্যাপারে যাদের হৃদয়কে আমি অমনোযোগী দেখছি, যারা তাদের খেয়ালখুশির অনুসরণ করে সত্য ও ন্যায়ের সীমা লঙ্ঘন করে, তুমি কখনো তাদের কথা শুনো না।


🌐The word “Al-Hikmah”/wisdom in Quran(It is not Hadith & Sunna)🌐
.
🔜The Quran did not contain any mention of the words ‘Sunna’t Muhammad’, the ardent Sunni’s found it necessary to manipulate the meaning of some Quranic words so as to create a Quranic reference to their cherished ‘hadith’ and ‘Sunna’. The word on which they base their claim is that of (Al-Hekmah) as found in a number of verses as:
.
🔜[Quran 2:231] Remember God’s blessings upon you, and what He sent down to you of the ‘Al-Ketab’ and ‘Al-Hekmah’ to enlighten you with it.
.
🚫Literally speaking, the meaning of ‘Al-Ketab’ is the book (the Quran), and ‘Al-Hekmah’ is wisdom. Nevertheless they interpret ‘Al-Hekmah’ here to mean the Sunna of Muhammad. However, with a close inspection of the Quranic verses, it can be shown that this interpretation is a total corruption.
.

Alia

.

http://submission.org/AlHikmah_Wisdom.html

Is Quran incomplete without Hadith?  

Rasidul Islambd fb 

যে সকল ভাইয়েরা বলেন হাদিস ছাড়া কুরআন পূর্নাঙ্গ নয়, তাদের নিকট কিছু জিজ্ঞাসা।
 আপনারা বলেন কুরআন বুজতে হলে হাদিস অবশ্যই মানতে হবে,,

তাহলে আল্লাহ কেন এই কথা বললেন যে,

ذَٰلِكَ الْكِتَابُ لَا رَيْبَ ۛ فِيهِ ۛ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
(আল বাকারা – ২)

এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,
আবার এটাও আল্লাহ বললেন যে,
কোরআনকে বুঝার জন্য সহজ করে দিয়েছেন ৫৪/১৭,২২,৩২,৪০,

কুরআনই কোরআনের ব্যাখ্যা ১০/৩৭, ৭৫/১৭-১৯,২৫/৩৩,৭/৫২,৪২/১০,৩৯/২৭, ২৭/৭৫,
এত বড় তামাসা আল্লাহ কেন করলেন?

কুরআনের ১১৪ টি সুরার ৬২৩৬ টি আয়াত আমাদের জন্য যথেস্ট নয়, হাদিসের ৬-৭ হাজার হাদিসগুলোই আমাদের জন্য যথেস্ট।
আবার অনেকে এটাও বলেন যে, কুররআন সবাই বুজবে না বুজার জন্য আরবি জানতে হবে, তাফসির জানতে হবে,,, তাহলে আল্লাহ রসুল কে এ আয়াত কেন দিলেন,,,,,

فَإِنَّمَا يَسَّرْنَاهُ بِلِسَانِكَ لِتُبَشِّرَ بِهِ الْمُتَّقِينَ وَتُنذِرَ بِهِ قَوْمًا لُّدًّا
(মারইয়াম – ৯৭)

আমি কোরআনকে আপনার ভাষায় সহজ করে দিয়েছি, যাতে আপনি এর দ্বারা পরহেযগারদেরকে সুসংবাদ দেন এবং কলহকারী সম্প্রদায়কে সতর্ক করেন।

শুধু মুহাম্মদ সা. নয় আল্লাহ প্ররত্যেক নবী রাসুল দের কে তাদের নিজস্ব ভাষাভাষী করেই প্রেরন করেন,,

وَمَا أَرْسَلْنَا مِن رَّسُولٍ إِلَّا بِلِسَانِ قَوْمِهِ لِيُبَيِّنَ لَهُمْ ۖ فَيُضِلُّ اللَّهُ مَن يَشَاءُ وَيَهْدِي مَن يَشَاءُ ۚ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ
(ইব্রাহীম – ৪)

আমি সব পয়গম্বরকেই তাদের স্বজাতির ভাষাভাষী করেই প্রেরণ করেছি, যাতে তাদেরকে পরিষ্কার বোঝাতে পারে। অতঃপর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা, পথঃভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথ প্রদর্শন করেন। তিনি পরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়।
এখন এই কুরআন কে কেন আমরা আমাদের নিজস্ব ভাষায় বুজতে পারবোনা?
এখন রাসুল মানুষদের আল্লাহর বার্তা শুনিয়েছেন, নিজের শক্তি ছিলোনা বানিয়ে কথা বলার,, সুরা হাক্কা -৪৪, ৪৫,৪৬ 
এখন যেহেতু রাসুল আল্লাহর নির্দেশ ছাড়া কোন কথা বলেনি, কুরআন তো আছেই,এখন প্রশ্ন হল,হাদিসগুলো যদি রাসুলের অর্থাৎ আল্লাহর নির্দেশ হয়ে থাকেন তা কেন রাসুল জীবিত থাকতে লিপিবদ্ধ করলেন না আর আল্লাহ কেন তা লিপিবদ্ধ করার নির্দেশ দিলেন না।
তাহলে এটাও কি আমাদের সাথে তামাসা করলেন (নাউযুবিল্লাহ)
আর হাদিসগুলো লিখার জন্য ২৫০ বছর পর মুহাদ্দিসদের জন্ম রাসুলের সাক্ষাতই পান নি। 
কোন একটা নির্দেশ নিতে সরাসরি মানা যায়না তাহলে আল্লাহ কেমন কিতাব দিলেন, যা কিনা মানব জাতির মুক্তির সনদ।

এখন তো দেখা যায় মুক্তির সনদ হল হাদিসগ্রন্থ।
হে আল্লাহ আমাদের সঠিক পথ দেখাও।