Article -1mh.n

……………سلم عليكم.. Moktar Hussain ……………
আজকের আলোচনার বিষয় প্রচলিত আল-কোর আনের অনুবাদ সম্পর্কে।
বাজারের প্রতিটি আল-কোরআননের অনুবাদই প্রতিষ্ঠিত মুনাফিক্ব, কপট, ভণ্ড তথা কথিত সন্ত্রাসীদের লিডার মোল্লাগণ দ্বারা প্রভাবিত। এর মূলে আছে আরববাসীরা যা আল্লাহ নিজেই কুরআনে ঘোষনা দিয়েছে। এব্যাপারে মহাগ্রন্হ আল-কোরআনের,
9(31)
ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًاۖ لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَۚ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ
আল্লাহকে বাদ দিয়ে তারা তাদের ‘আলিম-পন্ডিত আর দরবেশদেরকে প্রতিপালক বানিয়ে নিয়েছে; আর মারইয়াম-পুত্র মাসীহকেও। অথচ তাদেরকে এক আইনদাতা ব্যতীত (অন্যের) ‘দাসত্ব করার আদেশ দেয়া হয়নি। তিনি ব্যতীত সত্যিকারের কোন আইনদাতা নেই, পবিত্রতা আর মহিমা তাঁরই, (বহু ঊর্ধ্বে তিনি) তারা যাদেরকে (তাঁর) অংশীদার গণ্য করে তাত্থেকে।
9(97)
ٱلْأَعْرَابُ أَشَدُّ كُفْرًا وَنِفَاقًا وَأَجْدَرُ أَلَّا يَعْلَمُوا۟ حُدُودَ مَآ أَنزَلَ ٱللَّهُ عَلَىٰ رَسُولِهِۦۗ وَٱللَّهُ عَلِيمٌ حَكِيمٌ
আরববাসীরা কুফুরী আর মুনাফিকীতে সবচেয়ে কঠোর, আর আল্লাহ তাঁর রসূলের প্রতি যা অবতীর্ণ করেছেন তার সীমারেখার ব্যাপারে অজ্ঞ থাকার তারা অধিক উপযুক্ত, আর আল্লাহ মহাজ্ঞানী, মহা বৈজ্ঞানিক ।
9(98)
وَمِنَ ٱلْأَعْرَابِ مَن يَتَّخِذُ مَا يُنفِقُ مَغْرَمًا وَيَتَرَبَّصُ بِكُمُ ٱلدَّوَآئِرَۚ عَلَيْهِمْ دَآئِرَةُ ٱلسَّوْءِۗ وَٱللَّهُ سَمِيعٌ عَلِيمٌ
কতক আরববাসী যা তারা আল্লাহর পথে ব্যয় করে তাকে জরিমানা বলে গণ্য করে আর তোমাদের দুঃখ মুসিবতের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে, মন্দের চক্র তাদেরকেই ঘিরে ধরুক। আর আল্লাহ তো সব কিছুই শুনেন, সব কিছু জানেন।
9(101)
وَمِمَّنْ حَوْلَكُم مِّنَ ٱلْأَعْرَابِ مُنَٰفِقُونَۖ وَمِنْ أَهْلِ ٱلْمَدِينَةِۖ مَرَدُوا۟ عَلَى ٱلنِّفَاقِ لَا تَعْلَمُهُمْۖ نَحْنُ نَعْلَمُهُمْۚ سَنُعَذِّبُهُم مَّرَّتَيْنِ ثُمَّ يُرَدُّونَ إِلَىٰ عَذَابٍ عَظِيمٍ
তোমাদের চতুষ্পার্শ্বে কতক আরববাসী হল মুনাফিক, আর মাদীনাবাসীদের কেউ কেউ মুনাফিকীতে অনঢ়, তুমি তাদেরকে চেন না, আমি তাদেরকে চিনি, আমি তাদেরকে দ্বিগুণ শাস্তি দেব, অতঃপর তাদেরকে মহা শাস্তির পানে ফিরিয়ে আনা হবে।

এখানে আল আরাবু শব্দের অর্থ লিখেছে বেদুইন যাতে মানুষকে বোকা বানানো যায়।

অথচ আল আরাবু শব্দের আল শব্দটি লাগিয়ে দিয়ে নির্দিষ্ট করে কেবল আরবদেরকেই বুঝিয়েছেন, যার অর্থ হবে আরববাসী। কিভাবে অর্থের বিকৃতি ঘটিয়েছে।
এব্যাপারে মহাগ্রন্হ আল-কোরআনের সুরা ও আয়াতের রেফারেন্স নম্বর দিলাম,

2(59,75),3(78),4(46),5(41),7(162,180)…ইত্যাদি ইত্যাদি।

সব নাটের গুরু এই আরববাসী মূলে আছে আরববাসী মুনাফিক্ব, কপট, বন্ড এই শয়তানরা হাদিস বের করছে যে তাদের সমালোচনা করা যাবে না। অথচ আল্লাহ নিজেই তাদের সমালোচনা করেছে আল কুরআনে।

এব্যাপারে আরোও
49(14)
قَالَتِ الْاَعْرَابُ اٰمَنَّا ؕ قُلْ لَّمْ تُؤْمِنُوْا وَلٰكِنْ قُوْلُوْۤا اَسْلَمْنَا وَلَمَّا يَدْخُلِ الْاِيْمَانُ فِيْ قُلُوْبِكُمْ ؕ وَاِنْ تُطِيْعُوا اللّٰهَ وَرَسُوْلَهٗ لَا يَلِتْكُمْ مِّنْ اَعْمَالِكُمْ شَيْئًا ؕ اِنَّ اللّٰهَ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ
আরববাসীরা বলে, ‘আমরা ঈমান আনলাম’। তুমি বলে দাও, ‘তোমরা ঈমান আননি’। বরং তোমরা বল, ‘আমরা আত্মসমর্পণ করলাম’। আর এখন পর্যন্ত তোমাদের অন্তরে ঈমান প্রবেশ করেনি। আর যদি তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আনুগত্য কর, তাহলে তিনি তোমাদের কর্মসমূহের কোন কিছুই বিনষ্ট করবেন না। নিশ্চয় আল্লাহ অধিক ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

Meaning of sazdah

সিজদা অর্থ #নির্দেশনা মান্য করে কর্ম পালন ;

(ফেরেস্তারা নাম সমূহ বলতে না-পারায়)

ফেরেস্তাদের

(আদম নাম সমূহ বলে দেওয়ার জন্য)

আদমকেজ্ঞানিকে সিজদা/#সম্মানমান্য করতে বলেছেন #আল্লাহ্ ২ঃ৩১++++++

~~ মাথা মাটিতে ঠেকিয়ে কুর্নিশ করার কথা কোন্ আয়াতে আছে ~
ওরা কোন্ দিকে কাহাকে মাথা মাটিতে ঠেকিয়ে কুর্নিশ করে ?৫০ঃ১৬, ৫১ঃ৫৬


>
তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ্‌কে সিজদা করে যাহা কিছু আছে আকাশমণ্ডলীতে ও পৃথিবীতে, সূর্য, চন্দ্র, নক্ষত্রমণ্ডলী, পর্বতরাজি, বৃক্ষলতা, জীবজন্তু এবং সিজদা করে মানুষের মধ্যে অনেকে ? আবার অনেকের প্রতি অবধারিত হইয়াছে শাস্তি। আল্লাহ্ যাহাকে হেয় করেন তাহার সম্মানদাতা কেহই নাই; আল্লাহ্ যাহা ইচ্ছা তাহা করেন।
اَلَمْ تَرَ اَنَّ اللّٰهَ يَسْجُدُ لَهٗ مَنْ فِى السَّمٰوٰتِ وَمَنْ فِى الْاَرْضِ وَالشَّمْسُ وَالْقَمَرُ وَالنُّجُوْمُ وَ الْجِبَالُ وَالشَّجَرُ وَالدَّوَآبُّ وَكَثِيْرٌ مِّنَ النَّاسِ‌ ؕ وَكَثِيْرٌ حَقَّ عَلَيْهِ الْعَذَابُ‌ؕ وَمَنْ يُّهِنِ اللّٰهُ فَمَا لَهٗ مِنْ مُّكْرِمٍ‌ؕ اِنَّ اللّٰهَ يَفْعَلُ مَا يَشَآءُ ۩ ؕসূরা নম্বরঃ ২২, আয়াত নম্বরঃ ১৮

2-Meaning of Sizdah-bn short video:
https://fb.watch/iIH6LgqRWt/

Fb comments সত্যৰ সন্ধান

 কোনোবাই মাদ্ৰাছাত পঢ়িলেই ধাৰ্মিক হৈ যায় নেকি ❓

 মাদ্ৰাছাৰ মোল্লাৰ বিৰোধীতা কৰিলেই আপুনি নাস্তিক টেগ পাব:

 জান্নাতৰ বাগিচাত (মাদ্ৰাছা) পঢ়া-শুনা কৰা কোৰআনৰ পাখিবিলাক ইমান উগ্ৰতা ক’ৰপৰা শিকে?:

 99% মাদ্ৰাছাৰ মোল্লাৰ ওচৰত ইছলাম শুদ্ধ ৰূপত নাই!:

 আলিম হবলৈ হলে মাদ্ৰাছাৰ ডিগ্ৰী লাগিব নেকি ❓:

 ইমামতিৰ বিনিময়ত পইচা/দৰমহা লব পাৰিনে? ইছলামে কি কয় ❓

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1236715033809410&id=100024127759217
………

   যাই করো – নামাজ পড়ো::::::::::::::

মিথ্যেকথা, কুকর্ম, ইচ্ছামতো যতোই করো ;
               নামাজ পড়ো – নামাজ পড়ো।
  সুদ-ঘুষ যাই খাও,
সময় করে হজে যাও।
      দাড়ি রাখো লম্বা করে,
পাকিস্তানী কুর্তা পরে।
সকাল-বিকাল লোক দেখিয়ে,
শুক্রবারের জুম্মা ধরো।
         — আর ‘ লোক দেখিয়ে
একশো রাকাত নামাজ পড়ো।।

বউ – কন্যাদের হিজাব পরাও,
বারে গিয়ে বিয়ার খাও।
তবলীগের ওই চিল্লা ধরো,
#ইজতেমা  _তে জয়েন করো।
         ও – ভাই নামাজ পড়ো – নামাজ পড়ো।

সৎ কর্মের খ্যাতা পোড়াও –
দাড়ি টুপী এসব দেখাও।
খালি কার্পেটে কপাল ঘসে,
সিজদা মারার চিহ্ন নাও।

          ✰
বড় গরু কুরবানী দাও।
সুদের টাকায়, হালাল খাও
প্যাখম ধরে পাগড়ি পরো
  অন্যকিছু না-পারলেও;
নামাজ পড়ার গপ্পো করো।
      আর ‘ হুজুর হওয়ার লেবাস ধরো;
ও ভাই….
              আবোল তাবোল যতোই করো।
     ★
নারী -পুরূষ সবাই তোমরা
‘ নামাজ পড়ো – নামাজ পড়ো।
******************************************
শ্রদ্ধেয় পান্না চৌধুরী স‍্যার

যাদেরকে আমরা আলেম বা ধর্মীয় জ্ঞানী হিসাবে ভেবে থাকি।
ওরা শুধু হাদিস, বিকাশ, ইজমা, কিয়াস এই জাতীয় পুরনো মুসলিম শাসকের আইনগুলো পড়ে।
এবং এদের ভিতরে কোন ডিভাইন নলেজ, কোরআনীক নলেজ, সাইন্টিফিক কিংবা আপগ্রেডেড কোন তথ্য বা পড়াশোনা থাকে না।
যার ফলে এরা, ওই মুসলমান রাজা বাদশাদের
সাম্রাজ্যের আইন-কানুনের হাদিস ঘেটে
‘তাদেরকে কিভাবে অজু করতে হবে, কিভাবে দাঁড়িয়ে পেশাব না করে
বসে করতে হবে, এবং পানি নেবার আগে কুলুপ কিভাবে নিতে হবে,
এই সমস্ত উদ্ভট কাণ্ডকারখানা আর যেগুলো মিনিংলেস, সেইগুলো শেখায়।

যেরকম, আমাদের দেশে ইজতেমাতে যাওয়া
যে সমস্ত লোকেরা তাবলীগ জামাত করে
– তাদেরকে শিক্ষা দেয়।
এদের ওখানে অনেক শিক্ষিত লোকেরাও ইসলামী জীবন যাপন করার জন্য –
মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে সেখানে যায়,
এবং গিয়ে শেখে দুনিয়ার অবান্তর উদ্ভট জিনিসগুলো।

*
অথচ – জীবনের এই চূড়ান্ত মহামূল্যবান আধ্যাত্মিক বিষয়গুলো কখনো ‘
একটা মাদ্রাসায় পড়ুয়া লোক জানতে পারে না।
আসলে সে নিজেই জানেনা!
কেননা এর জন্য দরকার অনগোইং লাইব্রেরীর মধ্যে থাকা, পড়াশোনা করা,
এবং সুশিক্ষিত অনগোইং লেখাপড়া করা একজন উপদেষ্টা।

*
কিন্তু – সেইসবের ধারেকাছেও আমাদের দেশের এই সামাজিকভাবে সু-প্রতিষ্ঠিত লোকেরা যায় না।
যেহেতু শিক্ষিত লোকদের কোন লেবাস হয় না
আর মাদ্রাসায় ডিগ্ৰী থাকা আলেম ব্যতীত,
ধর্মীয় জ্ঞান ব্যতীত আলেম হতে পারেনা বলে, এরা ধারণা করে থাকে!

°
এটা সত্যিই অত্যধিক দুঃখজনক,
যেটা আমি Panna Choudhury সমাজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে উপলব্ধি করলাম।

যেভাবে বাংলাদেশে বিশ্ব ইজতেমা শুরু হলো
ধর্ম ডেস্ক | প্রকাশিত: ০১:১৮ পিএম, ১৩ জানুয়ারি ২০১৮
যেভাবে বাংলাদেশে বিশ্ব ইজতেমা শুরু হলো
আজ থেকে প্রায় শতবর্ষ আগে ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে মাওলানা ইলিয়াস (রাহ.) ভারতের উত্তর প্রদেশের সাহরানপুর এলাকায় ইসলামী দাওয়াত তথা তাবলিগের প্রবর্তন করেন এবং একই সঙ্গে এলাকাভিত্তিক সম্মিলন বা ইজতেমারও আয়োজন করেন।

এরই ধারাবাহিকতায় তা বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। দিন দিনি বাড়তে থাকে তাবলিগের প্রচার-প্রসার ও ব্যাপকতা। তাবলিগের সাথী সংখ্যা বৃদ্ধির কারণে ১৯৬৬ সাল থেকে টঙ্গীতে ইজতেমা আয়োজন শুরু হয়।

বাংলাদেশে তাবলিগ
১৯৫০-এর দশকে বাংলাদেশে তাবলিগের দাওয়াতি কাজ শুরু হয়। আর তা ১৯৪৬ সালে ঢাকার রমনা পার্ক সংলগ্ন কাকরাইল মসজিদ থেকে যাত্রা শুরু করে। তৎকালীন সময়ে মাওলানা আব্দুল আজিজ (রাহ.) বাংলাদেশে ইজতিমার হাল ধরেন। তখন থেকেই বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের কেন্দ্রীয় মারকাজ বা প্রধান কেন্দ্র কাকরাইল মসজিদ থেকে এই সমাবেশ কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালনা করা আরম্ভ হয়।

ফিরে দেখা
১৯৪৬ সালে ঢাকার রমনা পার্ক সংলগ্ন কাকরাইল মসজিদে প্রথমবারের মতো তাবলিগ জামাতের বার্ষিক সম্মেলন বা ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়।

২ বছর অতিক্রম হওয়ার পর ১৯৪৮ সালে চট্টগামে তৎকালীন হাজি ক্যাম্পে দ্বিতীয়বারের মতো তাবলিগের সম্মেলন বা ইজতেমার আয়োজন করা হয়।

তার ১০ বছর পর ১৯৫৮ সালে বর্তমান নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে ইজতিমা অনুষ্ঠিত হয়। তৎকালীন সময়ে তাবলিগের এ সম্মেলন শুধুমাত্র ইজতেমা নামেই প্রচার ও পরিচিত ছিল।

বিশ্ব ইজতেমা
তাবলিগের প্রচার-প্রচারণা দিন দিন প্রসারিত হতে থাকে। বাড়তে থাকে তাবলিগের সাথী ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সংখ্যা।

এ কারণে ৮ বছর পর ১৯৬৬ সালে টঙ্গীর পাগার গ্রামের খোলা মাঠে ইজতিমা আয়োজন করা হয়। সে বছর স্বাগতিক বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তাবলিগের এ ইজতেমায় ধর্মপাণ মুসলমান ও তাবলিগের সাথীরা অংশ গ্রহণ করে। আর সে বছর থেকেই এ ইজতেমাকে বিশ্ব ইজতেমা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আর বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব ইজতেমা’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে থাকে এ ইজতেমা।

১৯৬৬ সালের পর থেকে প্রতি বছরই ‘কহর দরিয়া’খ্যাত তুরাগ নদীর উত্তর পূর্ব তীর সংলগ্ন ডোবা-নালা, উঁচু-নিচু জমি মিলিয়ে রাজউকের হুকুমদখলকৃত ১৬০ একর জায়গার বিশাল মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এ ইজতেমা। যা বিশ্ব ইজতেমা নামে বর্তমানে বিশ্বব্যাপী পরিচিত।

সে হিসাবে ২০১৮ সালে ৫৩তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিদেশি মেহমান ও রাষ্ট্রের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ বছর ১০১ দেশ থেকে ইজতেমা অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার। সব মিলিয়ে বর্তমানে প্রায় ৩০ লক্ষাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করে এ ইজতিমায়।

উল্লেখ্য যে, ২০১১ সালের আগে এক সঙ্গে তিন দিন ব্যাপী বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হত। স্থান সংকট এবং জনদুর্ভোগ বিবেচনা ও মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি, আইন-শৃ্ঙ্খলা উন্নতি ও নিরাপত্তা প্রদানের নিমিত্তে তাবলিগের শুরা সদস্যদের পরামর্শের ভিত্তিতে তিন দিন করে ২ ধাপে ইজতেমা আয়োজনের কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

২ ধাপে ইজতেমা আয়োজনের পরও মানুষের ব্যাপক উপস্থিতি হওয়ায় ২০১৬ সাল থেকে প্রতি বছর ৩২ জেলার অংশগ্রহণে ২ ধাপে বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করা হয়। এর ফলে প্রতিটি জেলা এক বছর পর পর টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমায় উপস্থিত হতে পারবে।

যে সব জেলা টঙ্গীর বিশ্বে ইজতেমায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না। তাদের জন্য জেলাভিত্তিক আঞ্চলিক ইজতেমার আয়োজনের ব্যবস্থা রয়েছে। সে আলোকে গত ২বছর ধরে জেলাভিত্তিক আঞ্চলিক ইজতেমাও অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে

#আলেম_কে_কারা ???? ৮ঃ২৯

মাদ্রাসা কারা কেনো বানাইছে??? ১৯ঃ৫৯

অনেক অহঙ্কারি শিক্ষিতরায়ো কুশিক্ষার তাঁবেদারি করে !!!
~~~~~~~~~~~~~~~~
মুফতি-মুহাদ্দেস ও নিজেরা
#আল্লাহ্_সাজা_মাওলানা-২ঃ২৮৬ +++ ঐসবেের সিলেবাস কাহাদের কৌশলে বানানো???
~~~~~
আলেম কে/কারা???
#ঐশীবাণী_কুরআন হলো আলেম-৮ঃ২৯
~~~~~~~
তারা কোন্ #ধর্মের #আলেমওলেমা?

কুরআন বুঝার চেষ্টাকরা হতে মানুষকে দূরে রেখে বুখারীগংদের বানানো হাদিসের ধর্ম প্রচার ও প্রতিষ্ঠা করার জন্যই
১৭৮১ সালে ইংরেজদের চাতুরীতে প্রথম তৈরি করা হয় #আলিয়া_মাদ্রাসা, কোলকাতা,
তারও পরে আবার

১৮৬৬ সালে খৃষ্টানইংরেজদের বানানো সিলেবাসে তৈরিহলো #দা_উ_কওয়ামি_মাদ্রাসা, দেওবন্দ,সাহারানপুর, উত্তরপ্রদেশ, বৃটিশইন্ডিয়া(ভারত)।
সেই তারা, যারা আল্লাহর ঐশীবাণী/কুরআনের বিরুদ্ধে বানানো ধর্মের প্রচারক !! আবার

সৌদির বানানো মদিনা’তেয়ো
১৯৬১ সালে
ঐ একি সিলেবাসে তৈরি করা হয়েছে
#মদিনা_ইউনিভার্সিটি
মানুষকে কুরআন বুঝার চেষ্টাকরা হতে দূরে রেখে-৭/২-৩
বলেবলে বানানো হাদিসের-৩১/৬ ধর্ম পালনকারী মুশরিকদের সাথে নিতে-৪/১১৬, ৬/১১৬
~~
(কুরআনের সুরা ও আয়াত নং মিলিয়ে বুঝুন)
~~~

এজন হাফিজে কোৰআন দহজনতো দূৰৰে কথা  সকলো হাফেজে কোৰআন মিলিও এজনকে জান্নাতত নিয়াৰ ক্ষমতা নাই:

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1271530970327816&id=100024127759217

জান্নাতে ভি, আই, পি, দেরও দাড়ি থাকবেনা, জান্নাতের যুবকদের সরদার ইমাম হাসান, ইমাম হোসাইন, বৃদ্ধলোকদের তো কোন সরদারও নাই, এখনতো একটাই ভয়, বৃদ্ধ লোকগুলো জান্নাতে প্রবেশ করবে কিনা? পৃথিবীতে এসে জাহান্নামীরা সংসারের মায়ায় ভুলে যায় মৃত্যুর ভয়, তাই তারা তরিকত ধরা পছন্দ করেনা, পায় শরেকের ভয়! জাহান্নামের ভয় কি করে হয়? ধর্ম ব্যবসার সুন্নী লেবাসের ধান্দা ছেড়ে ধর্ম নিরপেক্ষ হও, ধর্ম পালন করে কোন ধার্মিক কখনও জান্নাতে যেতে পারবেনা! আল্লাহ শুধু মানুষের শূন্যঅন্তর দেখেন, কার এবাদত কত সেটাও দেখেননা, তাহলে কার চুল বাল দাড়ি কত বড়? আর কারটা কত ছোট? আল্লাহর সেটা দেখারও সময় নাই!

দ্বীনৰ ক্ষেত্ৰত কোৰআনৰ বাহিৰে মানব ৰচিত কোনো বিধান গ্ৰহণীয় নহয় কোৰআনেই দ্বীনৰ একমাত্ৰ দলিল  13:20 , 45:37  দ্বীনৰ সকলো কিছুৰ ফায়ছালা হব কোৰআন মাফিক 86:13 কাৰণ কোৰআন সত্য-মিথ্যাৰ পাৰ্থক্যকাৰী গ্ৰন্থ 2:185  নবী কোৰআনৰ বাহিৰে কোনো বিধান দিয়া নাই  21:45  নবী নিজৰ পৰা একো কোৱা নাই 69:44-49
⚡#ওহী ব্যতিত নবী কোনো বিধান দিয়া নাই 53:3, 43:43 একশ্ৰেণীৰ মানুহ 2:79/174-176 অনুসৰি নিজৰ #স্বহস্তে কিতাব ৰচনা কৰি বিনিময় লৈ জাহান্নামৰ আগুনৰ দ্বাৰা পেট পুৰণ কৰে এই সমস্ত কিতাবীসকলক #হাক্কানি_কাফিৰ বুলি কোৱা হৈছে যিসকলে 4:150-152 , 10:15 অনুসৰি কোৰআনৰ পৰা কিছু বিধান আৰু নিজে হাতে লিখিত কিতাব যেনে- #বুখাৰি, #তিৰমিজি, #ফাজায়েল_আমল, #ইজমা-#কিয়াছ ইত্যাদি ৰচিত কিতাবৰ পৰা কিছু বিধান লৈ মধ্য পন্থা তৈয়াৰ কৰে সিহঁত হাক্কানি কাফিৰ 4:150-152 , 10:15
সিহঁত মহানবীৰ নামত মানব ৰচিত এই সমস্ত হাদিছ নামক বিধানৰ উদ্ধৃতি দি – আন্দাজ-অনুমানত বিভ্রান্তি সৃষ্টি কৰে। আৰু এই ফিতনা বা বিভ্রান্তি হত্যাকাণ্ডতকৈও নিকৃষ্টতম কাম 2:191/127 এই ফিতনা যিসকলে তৈয়াৰ কৰে সিহঁত মূৰ্খ আৰু এই মূৰ্খসকলক #এৰাই_চলা_উত্তম 7:199

    #হালাল/#হাৰাম_ঘোষণাৰ_ক্ষমতা_মোল্লাৰ_নাই:

        কোনো নীতি, আদর্শ, বিধি-বিধান, প্রতিষ্ঠান, খাদ্য, বিষয়-বস্তু ইত্যাদি হাৰাম/হালাল কোৱাৰ ক্ষমতা একমাত্ৰ আল্লাহৰ 7:32 আকৌ কোনো #ফতোয়া দিয়াৰ মালিকও আল্লাহ 4:127/176 সমাৰ্থক আৰু আয়াত চাওক: 10:59, 16:116, 6:119, 66:1 , 4:105

প্রচলিত ধর্ম বিশ্বাস, এজমা কিয়াস, মানব রচিত গ্রন্থ তথা হাদিস ভিত্তিক। কিন্তু এইগুলি দ্বীনের কোন দলিল নহে। দ্বীনের দলিল একমাত্র কোরআন (জাছিয়া-২০) (রাদ-৩৭) পবিত্র কোরআনই সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী (২ঃ১৮৫)। দ্বীনের সকল বিষয় মিমাংশাকারী এই কোরআন (তারিক-১৩)। আর দ্বীনের বিষয়ে এই কোরআন পরিপূর্ণ (৫ঃ৩)। এই কোরআনের বুঝ যারা অপছন্দ করে তাদের কর্মফল বিনষ্ট হবে (৪৭ঃ৯)। কোরআন প্রত্যাখ্যানকারী ফাসিক (২ঃ৯৯)। সত্য ও ন্যায়ের দিক থেকে এই কোরআনের কথা পরিপূর্ণ (৬ঃ১১৫)। আর যারা কোরআন মোতাবেক না চলে অধিকাংশ লোকের কথা মত চলে তারা আল্লাহর পথ হইতে বিচ্যুত হবে (৬ঃ১১৬)। আর তাই নবী (সঃ) কোরআনের বাইরে কোন কিছু অনুসরণ করে নাই (৬ঃ৫০)। অর্থাৎ তিনি ও এই কোরআনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলেন।  তিনি এই কোরআন ব্যতিত কাউকে দ্বীনের বিষয়ে সতর্ক করে নাই (আম্বিয়া-৪৫)। আর দ্বীনের বিষয়ে তিনি ওহী ব্যতিত কোন কথা বলেন নাই (৫৩ঃ৩) তিনি আল্লাহর নামে কোন কিছু বানাইয়া বলে নাই (৬৯ঃ৪৪)। যদি তিনি আল্লাহর নামে কোন কিছু বানাইয়া বলিত তাহলে আল্লাহ তার দক্ষিণ হস্ত ধরিয়া ফেলিত (৬৯ঃ৪৫) এবং তার জীবন ধমনী কাটিয়া দিতেন (৬৯ঃ৪৬)। আর নবী (সঃ) কে আল্লাহ বলেন ‘তুমি ওহীকে অবলম্বন কর’ (৪৩ঃ৪৩)। আর তিনি তো প্রভুর স্পষ্ট প্রমানের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল (৬ঃ৫৭)। আর নবী (সঃ) এর জন্য আল্লাহ বিধান স্বরূপ এই কোরআনই দিয়েছেন (২৮ঃ৮৫)। তাই তিনি কোরআন বাদে দ্বীনের বিষয়ে কোন বিধান দেয় নাই এটা নিশ্চিত। আর যারা কোরআন মোতাবেক দ্বীনের বিষয়ে বিধান দেয় না, এরা যালিম, ফাসিক, কাফির (৫ঃ৪৪) (৫ঃ৪৫) (৫ঃ৪৭)। আর কোরআন প্রত্যাখানকারীর জন্য কঠিন শাস্তি (সাফফাত-১৭০)। আবার যারা এই কোরআনের কোন আয়াত গোপন রাখে তাদের প্রতি আল্লাহ লানত করেন (২ঃ১৫৯)। আর যারা কোরআনের আয়াতকে বিভিন্ন ভাবে ব্যর্থ করার চেষ্টা করে তাদের জন্য কঠিন শাস্তি জাহান্নাম (২২ঃ৫১)। আর যারা কোরআন বাদেও অন্য কিছুকে দ্বীনের দলিল হিসাবে মনে করে, তারা আল্লাহর সাক্ষাতের আশা পোষণকারী নহে (১০ঃ১৫)। আবার যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে আল্লাহর নামে চালিয়ে দেয় এবং অল্প মূল্যে বাজারে বিক্রয় করে তাদের জন্য কঠিন দূর্ভোগ (২ঃ৭৯)। আবার আল্লাহর আয়াত বিকৃতকারীর জন্য জাহান্নাম (৪১ঃ৪০) (২ঃ৭৫)। একটি বিষয়ে বিভিন্নভাবে এই কোরআনে বর্ণনা করা হয়েছে। যাতে করে মানুষ এই কোরআন সহজেই বুঝতে পারে (৬ঃ৬৫)।

প্রচলিত ধর্ম বিশ্বাস, এজমা কিয়াস, মানব রচিত গ্রন্থ তথা হাদিস ভিত্তিক। কিন্তু এইগুলি দ্বীনের কোন দলিল নহে। দ্বীনের দলিল একমাত্র কোরআন (জাছিয়া-২০) (রাদ-৩৭) পবিত্র কোরআনই সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী (২ঃ১৮৫)। দ্বীনের সকল বিষয় মিমাংশাকারী এই কোরআন (তারিক-১৩)। আর দ্বীনের বিষয়ে এই কোরআন পরিপূর্ণ (৫ঃ৩)। এই কোরআনের বুঝ যারা অপছন্দ করে তাদের কর্মফল বিনষ্ট হবে (৪৭ঃ৯)। কোরআন প্রত্যাখ্যানকারী ফাসিক (২ঃ৯৯)। সত্য ও ন্যায়ের দিক থেকে এই কোরআনের কথা পরিপূর্ণ (৬ঃ১১৫)। আর যারা কোরআন মোতাবেক না চলে অধিকাংশ লোকের কথা মত চলে তারা আল্লাহর পথ হইতে বিচ্যুত হবে (৬ঃ১১৬)। আর তাই নবী (সঃ) কোরআনের বাইরে কোন কিছু অনুসরণ করে নাই (৬ঃ৫০)। অর্থাৎ তিনি ও এই কোরআনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলেন।  তিনি এই কোরআন ব্যতিত কাউকে দ্বীনের বিষয়ে সতর্ক করে নাই (আম্বিয়া-৪৫)। আর দ্বীনের বিষয়ে তিনি ওহী ব্যতিত কোন কথা বলেন নাই (৫৩ঃ৩) তিনি আল্লাহর নামে কোন কিছু বানাইয়া বলে নাই (৬৯ঃ৪৪)। যদি তিনি আল্লাহর নামে কোন কিছু বানাইয়া বলিত তাহলে আল্লাহ তার দক্ষিণ হস্ত ধরিয়া ফেলিত (৬৯ঃ৪৫) এবং তার জীবন ধমনী কাটিয়া দিতেন (৬৯ঃ৪৬)। আর নবী (সঃ) কে আল্লাহ বলেন ‘তুমি ওহীকে অবলম্বন কর’ (৪৩ঃ৪৩)। আর তিনি তো প্রভুর স্পষ্ট প্রমানের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিল (৬ঃ৫৭)। আর নবী (সঃ) এর জন্য আল্লাহ বিধান স্বরূপ এই কোরআনই দিয়েছেন (২৮ঃ৮৫)। তাই তিনি কোরআন বাদে দ্বীনের বিষয়ে কোন বিধান দেয় নাই এটা নিশ্চিত। আর যারা কোরআন মোতাবেক দ্বীনের বিষয়ে বিধান দেয় না, এরা যালিম, ফাসিক, কাফির (৫ঃ৪৪) (৫ঃ৪৫) (৫ঃ৪৭)। আর কোরআন প্রত্যাখানকারীর জন্য কঠিন শাস্তি (সাফফাত-১৭০)। আবার যারা এই কোরআনের কোন আয়াত গোপন রাখে তাদের প্রতি আল্লাহ লানত করেন (২ঃ১৫৯)। আর যারা কোরআনের আয়াতকে বিভিন্ন ভাবে ব্যর্থ করার চেষ্টা করে তাদের জন্য কঠিন শাস্তি জাহান্নাম (২২ঃ৫১)। আর যারা কোরআন বাদেও অন্য কিছুকে দ্বীনের দলিল হিসাবে মনে করে, তারা আল্লাহর সাক্ষাতের আশা পোষণকারী নহে (১০ঃ১৫)। আবার যারা নিজ হাতে কিতাব রচনা করে আল্লাহর নামে চালিয়ে দেয় এবং অল্প মূল্যে বাজারে বিক্রয় করে তাদের জন্য কঠিন দূর্ভোগ (২ঃ৭৯)। আবার আল্লাহর আয়াত বিকৃতকারীর জন্য জাহান্নাম (৪১ঃ৪০) (২ঃ৭৫)। একটি বিষয়ে বিভিন্নভাবে এই কোরআনে বর্ণনা করা হয়েছে। যাতে করে মানুষ এই কোরআন সহজেই বুঝতে পারে (৬ঃ৬৫)।

তথাকথিত আলেমরা কোনো একটা বিষয়েই একমত না 樂樂樂
                      এই বসরের সেরা ভিডিও
   樂樂কারণ❓❓❓ https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=165389515854123&id=100071492266900
                           Share it 

ইবলিশ আল্লাহ বিশ্বাস করে ও আখেরাত বিশ্বাস করে (২ঃ৮)।

ইবলিশ আল্লাহ রসূল বিশ্বাস করে (২৪ঃ৪৭)

ইবলিশ আল্লাহ রসূল আনুগত্য স্বীকার করে (২৪ঃ৪৭)।

ইবলিশ সালাত আদায় করে (মাউন-৬)।

ইবলিশ আল্লাহ পাকের পবিত্রতা ও মহিমা বর্ণনা করে (৫৭ঃ১)।

ইবলিশ পুনরুত্থান দিবস বিশ্বাস করে (ছাদ-৭৯)।

ইবলিশ দোযখ বেহেস্ত ও ফেরেস্তা বিশ্বাস করে। কারণ তাকেতো বেহেস্ত থেকেই বহিষ্কার করা হয়েছিল। (১৫ঃ৩৪)।

ইবলিশ আল্লাহকে প্রভু বলে (১৫ঃ৩৬) (ছাদ-৭৯)।

ইবলিশ আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পন করে (৩ঃ৮৩)।

ইবলিশ আল্লাহকে সেজদা করে (১৩ঃ১৫)।

এটা কি ধরণের সালাত: https://youtu.be/36eYWAKngbo
……

সত্যৰ সন্ধান (https://www.facebook.com/errornull00)
।।।
copied from comment box :
https://fb.watch/iCaTiPKuIW/